NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

বাংলাদেশ-ভারত বন্ধন যৌথ আত্মত্যাগে তৈরি : দ্রৌপদী মুর্মু


খবর   প্রকাশিত:  ০৬ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০২:০১ পিএম

>
বাংলাদেশ-ভারত বন্ধন যৌথ আত্মত্যাগে তৈরি : দ্রৌপদী মুর্মু

ভার‌তের রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু ব‌লে‌ছেন, বাংলা‌দেশ-ভারত সম্পর্ক ভাষা, সংস্কৃতি এবং ইতিহাস দ্বারা আবদ্ধ। এই অনন্য বন্ধন যৌথ আত্মত্যাগে তৈরি হয়েছে।

সোমবার (২৮ নভেম্বর) নয়া‌দি‌ল্লি‌তে নবনিযুক্ত বাংলাদেশের হাইকমিশনার মুস্তাফিজুর রহমান দেশটির রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে পরিচয়পত্র পেশ করেন। নতুন দূতকে স্বাগত ও অভিনন্দন জানিয়ে এসব কথা ব‌লেন দ্রৌপদী।

ভার‌তের রাষ্ট্রপ‌তি বলেন, ভারতের প্রতিবেশী প্রথম নীতিতে বাংলাদেশ একটি বিশেষ স্থান দখল করে আছে। তিনি আগামীতে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে সব দিক থেকে আরও শক্তিশালী ও গভীর সহযোগিতার প্রত্যাশা করেন।  

দ্রৌপদী মুজিববর্ষের যৌথভাবে উদযাপনের কথা স্মরণ করেন, যা ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী, বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সুবর্ণজয়ন্তী এবং কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর।

দুই দেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে রাজনৈতিক সদিচ্ছার কথা উল্লেখ করে ভারতের রাষ্ট্রপতি গত সেপ্টেম্বরে নয়াদিল্লি ও পরে লন্ডনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে তার সাম্প্রতিক বৈঠকের কথা স্মরণ করেন।  

তিনি আরও উল্লেখ করেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় ভারতের বৃহত্তম বাণিজ্য অংশীদার। তিনি ঢাকায় ভারতের সবচেয়ে বড় ভিসা কার্যক্রমের কথাও তুলে ধরেন।

নতুন হাইকমিশনার পরিচয়পত্র পেশ করার সুযোগ দেওয়ার জন্য রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শুভেচ্ছা জানান।

হাইকমিশনার বলেন, ১৯৭১ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে সংঘটিত মুক্তিযুদ্ধে নৈতিক ও বৈষয়িক সহায়তা দেওয়ার জন্য ভারত সরকার ও জনগণের কাছে কৃতজ্ঞ বাংলাদেশ। তি‌নি ১৯৭১ সালের রণাঙ্গনে বাংলাদেশ ও ভারতের সহযোগিতার কথা স্মরণ করেন।

রাষ্ট্রদূত উইন উইন ভিত্তিতে আঞ্চলিক ও উপ-আঞ্চলিক সহযোগিতার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নিরন্তর প্রচেষ্টার ওপর জোর দেন।  

রাষ্ট্রদূত ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে অনুষ্ঠিতব্য জি-২০ শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানোর জন্য ভারত সরকারকে ধন্যবাদ জানান।