NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ভারত-পাকিস্তান ভ্রমণ না করার পরামর্শ সরকারের সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ের শিকার সেই নারীর পরিচয় জানা গেলো যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক খাতে ৯৪৬ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ ঘোষণা নিবন্ধন না করলে ইমিগ্রেশন-সুবিধা বন্ধ হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীকে সহায়তা করায় বিচারক গ্রেপ্তার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাডের সাক্ষাৎ ভারতীয় গণমাধ্যম পরিস্থিতিকে ‘অতিরঞ্জিত’ করছে - পাকিস্তানের মন্ত্রী সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে সমাহিত করা হলো পোপ ফ্রান্সিসকে ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত ৭৫০
Logo
logo

ফ্রান্স অভিবাসনপ্রত্যাশীদের যে কারণে ফিরিয়ে দিয়েছে


খবর   প্রকাশিত:  ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৪, ০৭:৫৬ এএম

ফ্রান্স অভিবাসনপ্রত্যাশীদের যে কারণে ফিরিয়ে দিয়েছে

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: ৪৪ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীকে ফিরিয়ে দিয়েছে ফ্রান্স। ইতালি এই অভিবাসনপ্রত্যাশীদের দেশেই ঢুকতে দেয়নি, যা নিয়ে ইতালির সঙ্গে ফ্রান্সের বিতর্ক হয়েছিল।

সুদান, ইরিত্রিয়া ও সিরিয়া থেকে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা ভূমধ্যসাগর পেরিয়ে ইউরোপে ঢোকার চেষ্টা করছিল। মাঝ সমুদ্রে তাদের নৌকা থেকে উদ্ধার করে একটি এনজিওর জাহাজ।

 

২৩৪ জন অভিবাসনপ্রত্যাশীকে নিয়ে জাহাজটি প্রথমে ইতালির বন্দরে নোঙর করার চেষ্টা করে; কিন্তু ইতালি স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, তাদের পক্ষে এই অভিবাসনপ্রত্যাশীদের জায়গা দেওয়া সম্ভব নয়। তাদেরকে ইতালিতে নামতেই দেওয়া হয়নি।

 

 

জাহাজটি সেখান থেকে ফ্রান্সের বন্দরে এসে পৌঁছয়। মঙ্গলবার ফ্রান্স জানিয়েছে, জাহাজে সব মিলিয়ে ২৩৪ জন অভিবাসনপ্রত্যাশী রয়েছে। অভিবাসন প্রত্যাশার যথেষ্ট কারণ দেখাতে না পারায় এর মধ্যে ৪৪ জনকে নামতে দেওয়া হবে না। তাদের আশ্রয়ের কোনো প্রয়োজন নেই। এই ৪৪ জনকে তাদের নিজেদের দেশে ফিরিয়ে দেওয়া হবে বলে ফ্রান্স জানিয়েছে।

এদিকে বাকিদের ক্ষেত্রে কী হবে তা স্পষ্ট করে জানানো হয়নি। সকলেরই কাগজপত্র খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানিয়েছে ফরাসি প্রশাসন। অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মধ্যে ৪৪ জন শিশুও আছে। তাদের নিয়ে কী করা হবে, তাও এখনো জানানো হয়নি। তবে আরো অভিবাসনপ্রত্যাশীকে ফেরত পাঠানো হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছে ফরাসি প্রশাসন।

 

ইতালি বলেছে, ভূমধ্যসাগর পার করে যে আফ্রিকান অভিবাসনপ্রত্যাশীরা ইউরোপে ঢুকতে চায়, তাদের একটি বড় অংশ প্রথমে ইতালিতে পৌঁছয়। কারণ সমুদ্র পার করে ইতালিতে পৌঁছনো তাদের পক্ষে সুবিধাজনক। এ কারণেই ইতালিতে সবচেয়ে বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশী আছে বলে তাদের দাবি। ইতালি এই চাপ আর নিতে পারছে না বলেও একাধিকবার সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে।

কিন্তু যেভাবে ইতালি অভিবাসনপ্রত্যাশীদের জাহাজ তাদের বন্দরে ঢুকতে দেয়নি, ফ্রান্স তার তীব্র বিরোধিতা করেছে। ফ্রান্স বলেছে, উদ্বাস্তু এবং অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়ে ইউরোপীয় ইউনিয়নের নীতি লঙ্ঘন করেছে ইতালি। সূত্র : ডয়চে ভেলে