NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

চীনের বিরুদ্ধে নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ কানাডার


খবর   প্রকাশিত:  ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৮:১৮ পিএম

চীনের বিরুদ্ধে নির্বাচনে হস্তক্ষেপের অভিযোগ কানাডার

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: কানাডার নির্বাচনে চীন হস্তক্ষেপের চেষ্টা করেছে বলে অভিযোগ তুলেছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। তিনি বলেছেন, বেইজিং গণতন্ত্র নিয়ে এবং কানাডার কাঠামোকে লক্ষ্য করে ‘আগ্রাসী খেলায়’ লিপ্ত হয়েছে।

কানাডার স্থানীয় গণমাধ্যমের প্রতিবেদন বলছে, তাদের দেশের গোয়েন্দারা সাম্প্রতিক নির্বাচনে বেইজিং সমর্থিত প্রার্থীদের ‘গোপন নেটওয়ার্ক’ খুঁজে পেয়েছে।

খবর এসেছে, ২০১৯ সালের কেন্দ্রীয় নির্বাচনে অন্তত ১১ জন প্রার্থী চীন সমর্থিত ছিলেন বলে কানাডার গোয়েন্দা কর্মকর্তারা প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোকে জানিয়েছেন।

 

 

প্রতিক্রিয়ায় চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, কানাডার অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপের ‘কোনো ইচ্ছা তাঁদের নেই’।

অজ্ঞাত সূত্রের বরাত দিয়ে কানাডার স্থানীয় সংবাদমাধ্যম গ্লোবাল নিউজ বলেছে, বেইজিং কিছু প্রার্থীর জন্য তহবিল পাঠিয়েছিল। এ ছাড়া চীনের গোয়েন্দারা অনেক প্রার্থীর প্রচারণাশিবিরে উপদেষ্টার দায়িত্ব পালন করেছেন।

খবরে আরো বলা হয়, এসব কর্মকাণ্ড টরন্টোতে অবস্থিত চীনা কনস্যুলেট থেকে চালানো হতো। এ ছাড়া দায়িত্বরত বিভিন্ন কানাডীয় এমপির কার্যালয়ে চীনা গোয়েন্দারা অনুপ্রবেশের চেষ্টাও করেছে। এর মূল লক্ষ্য ছিল নীতিগত বিষয়ে প্রভাব ফেলা।

কানাডার রাজনৈতিক মহলে প্রভাব তৈরির লক্ষ্যে সাবেক সরকারি কর্মকর্তাদের ‘দলে টানা ও দুর্নীতিগ্রস্ত’ করার চেষ্টাও করা হয়েছিল বলে উল্লেখ করেছে গ্লোবাল নিউজ।

অভিযোগ উঠেছে, ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি ও বিরোধী কনজারভেটিভ পার্টি—দুই প্রধান রাজনৈতিক দলেই প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা চালিয়েছে চীন। তবে শেষ পর্যন্ত আদৌ তাদের পরিকল্পনা সফল হয়েছিল কি না, তা বলা হয়নি।

এসব অভিযোগের মুখে চীন সরকারের মুখপাত্র ঝাও লিজিয়ান বলেছেন, ‘চীন-কানাডা সম্পর্কের অবনতি ঘটাবে এমন মন্তব্য বন্ধ করা উচিত কানাডার। ’ সূত্র : বিবিসি