NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Logo
logo

মাশা আমিনির পরিবারকে হত্যার হুমকির অভিযোগ


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:৪৬ পিএম

মাশা আমিনির পরিবারকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: ইরানে পুলিশি হেফাজতে মারা যাওয়া তরুণী মাশা আমিনির পরিবারকে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে। স্বজনদের অভিযোগ, সরকারের পক্ষ থেকে পরোক্ষভাবে হত্যার হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

অব্যাহত আন্দোলনের মধ্যে বিবিসি জানায়, হত্যার হুমকি পাচ্ছে মাশার পরিবার। তাঁর পরিবারের এক সদস্য এরফান মোরতেজাই বলেন, ‘সরকারের কর্মকর্তাদের দিক থেকে আমাদের পরিবার মারাত্মক চাপের মধ্যে রয়েছে।

 

সরকারি কর্মকর্তারা ইনস্টাগ্রামে ভুয়া অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে আমাদের হুমকি দিচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের বলা হচ্ছে, বিক্ষোভে শামিল হলে তাদের মেরে ফেলা হতে পারে।’

 

এদিকে এর আগে ব্রিটিশ সংবাদপত্র গার্ডিয়ান জানায়, ইরানের স্কুল থেকে শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তারের ঘটনা ঘটেছে। গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, গত রবিবার নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা লাইসেন্স প্লেটবিহীন গাড়ি নিয়ে স্কুলে ঢোকে এবং আন্দোলনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করে। একই দিন ইরানের কুর্দিস্তানে সব স্কুল ও উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেয় কর্তৃপক্ষ।

মধ্যপ্রাচ্যের শিয়া মুসলিম প্রধান দেশ ইরানের কঠোর পোশাকবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে মাশা আমিনিকে পুলিশ গ্রেপ্তার করেছিল। পুলিশি হেফাজতে অসুস্থ হয়ে পড়া মাশাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে গত ১৬ সেপ্টেম্বর সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়। পুলিশ তাদের হেফাজতে নিপীড়নের অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, অসুস্থ হয়ে পড়ে মারা গেছে মাশা। সূত্র : বিবিসি, গার্ডিয়ান