NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ভারত-পাকিস্তান ভ্রমণ না করার পরামর্শ সরকারের সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ের শিকার সেই নারীর পরিচয় জানা গেলো যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক খাতে ৯৪৬ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ ঘোষণা নিবন্ধন না করলে ইমিগ্রেশন-সুবিধা বন্ধ হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীকে সহায়তা করায় বিচারক গ্রেপ্তার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাডের সাক্ষাৎ ভারতীয় গণমাধ্যম পরিস্থিতিকে ‘অতিরঞ্জিত’ করছে - পাকিস্তানের মন্ত্রী সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে সমাহিত করা হলো পোপ ফ্রান্সিসকে ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত ৭৫০
Logo
logo

আমিরাতকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০১:৩৮ পিএম

>
আমিরাতকে হোয়াইটওয়াশ করল বাংলাদেশ

সংযুক্ত আরব আমিরাত বাংলাদেশকে হারের শঙ্কাতেই ফেলে দিয়েছিল প্রথম ম্যাচে। তবে দ্বিতীয় ম্যাচে এসে তাদের আর তেমন কিছু করতে দেননি নুরুল হাসানরা। ১৬৯ রানের পুঁজি দারুণ দক্ষতায় সামলেছেন বোলাররা, তাতে ৩২ রানের সহজ জয় তুলে নিয়েছে বাংলাদেশ। যার ফলে ২-০ ব্যবধানে স্বাগতিকদের হোয়াইটওয়াশও করে ফেলেছে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।

টসে হেরে ব্যাট করতে নেমে পাওয়ারপ্লেতে সাব্বির রহমানকে হারায় বাংলাদেশ। তবে এরপরই সামলে নেয় ওপেনার মেহেদি হাসান মিরাজ আর লিটন দাসের ব্যাটিংয়ে। পাওয়ারপ্লে থেকে আসে ৪৮ রান। 

পাওয়ারপ্লে শেষের কিছু পরেই লিটন ফেরেন ২০ বলে ২৫ রান করে। এরপর আফিফ শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন। দারুণ দুটো বাউন্ডারিতে ইঙ্গিত দিচ্ছিলেন আগের ম্যাচের ছন্দটা এই ম্যাচেও টেনে আনার। তবে ১০ বলে ১৮ রান করে তিনিও ফেরেন একটু পর। ১৫তম ওভারে বাজে আম্পায়ারিংয়ের শিকার হয়ে ওপেনার মিরাজ ফেরেন ফিফটি থেকে ৪ রান দূরে থেকে। তার বিদায়ের ফলে আর রানের চাকার গতি বাড়ানো সম্ভব হয়নি। রান রেটটা ঘুরেছে ৮ এর আশেপাশেই।

১৭তম ওভারের শেষে মোসাদ্দেকও যখন ফিরলেন ২২ বলে ২৭ রানের ইনিংস খেলে, তখন দলের রান ছিল কেবল ১৩৭। সেখান থেকে বাংলাদেশের রানটা ১৬০ পেরিয়েছে ইয়াসির আলী ও অধিনায়ক নুরুল হাসানের কল্যাণে। দুজন মিলে শেষ তিন ওভারে তোলেন ৩২ রান। তাতেই ১৬৯ রানের পুঁজি পায় বাংলাদেশ।

বোলিংয়ে নেমে বাংলাদেশ সফলতা পায় ইনিংসের তৃতীয় ওভারে। চিরাগ সুরিকে ফেরান নাসুম আহমেদ। পাওয়ারপ্লের শেষ ওভারে মুহাম্মাদ ওয়াসিমকে এলবিডব্লিউর ফাঁদে ফেলে ফেরান তাসকিন আহমেদ। পরের ওভারে আরিয়ান লাকরা ফেরেন মোসাদ্দেক হোসেনের শিকার হয়ে। ঠিক পরের বলেই যখন বৃত্ত অরবিন্দ ফিরলেন, ২৯ রানে ৪ উইকেট খোয়ানো সংযুক্ত আরব আমিরাত অল্পেতেই গুটিয়ে যাবে, মনে হচ্ছিল তেমনটাই। 

সেখান থেকে আমিরাত যে আর মাত্র এক উইকেট খুইয়ে নির্ধারিত ২০ ওভার শেষ করল, তার কৃতিত্বের পুরোটা যাবে অধিনায়ক রিজওয়ান আর বাসিল হামিদের ভাগে। রিজওয়ান ফিফটি করে অপরাজিত থাকেন, বাসিল ৪২ রানের ইনিংস খেলে এবাদত হোসেনের শিকার হয়ে ফেরেন ১৯তম ওভারে। 

তাতে বাংলাদেশের অবশ্য খুব বেশি ক্ষতি হয়নি, জয়ের ব্যবধানটা কমেছে এই যা! শেষমেশ ৩২ রানের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে বাংলাদেশ। নিশ্চিত হয়ে যায় ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জয়টাও।