NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ দিয়ে বেঁচে ফিরলেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৭:১৩ এএম

>
দক্ষিণ আফ্রিকায় মুক্তিপণ দিয়ে বেঁচে ফিরলেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী

দক্ষিণ আফ্রিকার কেপটাউনের একটি ব্যস্ত সড়ক থেকে অপহরণের পর মোটা অংকের মুক্তিপণ মিটিয়ে বেঁচে ফিরেছেন বাংলাদেশি ব্যবসায়ী আক্তার প্রধান। কমিউনিটি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

গত ২৭ আগস্ট কেপটাউনের মিচেল প্লেন এলাকার ব্যস্ত সড়কে গাড়ি থামিয়ে টেনে-হিঁচড়ে আক্তার প্রধানকে একটি গাড়িতে তুলে নিয়ে যায় চার যুবক। দুই দিন পর স্বজনদের কাছে নির্যাতনের ভিডিও পাঠিয়ে ২০ মিলিয়ন রেন্ড (স্থানীয় মুদ্রা) মুক্তিপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। এরপর ৪ লাখ রেন্ড যা বাংলা টাকা প্রায় ৩০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দিয়ে গত বেঁচে ফেরেন আক্তার প্রধান। তিনি বর্তমানে কেপটাউনের একটি হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

তাকে উদ্ধারে ব্যবস্থা নিতে দূতাবাস থেকে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বরাবর যোগাযোগ করা হয়েছিল বলে জানান দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের থার্ড সেক্রেটারি কামরুল আলম খান।

কমিউনিটি সূত্র জানায়, আক্তার প্রধানকে অপহরণ ও মুক্তিপণ মিটিয়ে ফিরে আসার পেছনে এক বাংলাদেশি জড়িত। তাকে ধরতে মাঠে নেমেছে স্থানীয় প্রশাসন।

প্রবাসীরা জানান, দক্ষিণ আফ্রিকায় অপহরণের পর মুক্তিপণ আদায় করে সে টাকা বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেয় অপহরণকারীরা। বাংলাদেশের গোয়েন্দারা এ বিষয়ে কাজ করলে অপরাধী চক্রগুলোকে শনাক্ত করা সম্ভব।

দক্ষিণ আফ্রিকায় বাংলাদেশি কমিউনিটি সংগঠন মুক্তবাংলা ফাউন্ডেশনের প্রধান উদ্যোক্তা শফিকুর ইসলাম বলেন, আক্তার প্রধান অপহরণের ঘটনার পর সরকারি ও বেসরকারিভাবে তাকে উদ্ধার জন্য বিভিন্ন জায়গায় অভিযান পরিচালনা করি। কিন্তু তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। তবে ঘটনার পেছনে একজন বাংলাদেশি জড়িত প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত হওয়া গেছে। তাকে ধরতে অভিযান চলছে।