NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী থাকসিনের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৩৭ এএম

সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী থাকসিনের সঙ্গে ড. ইউনূসের সাক্ষাৎ

বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস ৪ এপ্রিল (শুক্রবার) ব্যাংককের শাংরি-লা হোটেলে থাইল্যান্ডের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী থাকসিন শিনাওয়াত্রার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।

সাক্ষাৎকালে অধ্যাপক ইউনূস তার পুরোনো বন্ধু ও ২০০৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী হিসেবে থাকসিনের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন।

 

৫ এপ্রিল (শনিবার) প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানান।

২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই থাকসিন বাংলাদেশ ও গ্রামীণ ব্যাংক সফর করেন এবং গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণ মডেল থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে থাইল্যান্ডে একটি ক্ষুদ্রঋণ কর্মসূচি চালু করেন। সে বছরই এই কর্মসূচির জাতীয় উদ্বোধনে অধ্যাপক ইউনূস প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।

 

তারা চিয়াংমাই-চট্টগ্রাম বিমান রুট পুনরায় চালুর সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা করেন, যা একসময় বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে ভ্রমণের সময় মাত্র এক ঘণ্টায় নামিয়ে এনেছিল। থাকসিন স্মৃতিচারণ করে বলেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে তিনি সেই প্রথম ফ্লাইটে চট্টগ্রাম থেকে চিয়াংমাই যাত্রা করেছিলেন।

অধ্যাপক ইউনূস ও থাকসিন পারস্পরিক আগ্রহের অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের আসিয়ানের সদস্যপদ অর্জনের পরিকল্পনায় থাকসিনের সমর্থন চান।

তিনি থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী থাকার সময় থাই-বাংলাদেশ বাণিজ্য ও সহযোগিতা সম্প্রসারণে অবদানের জন্য থাকসিনকে ধন্যবাদ জানান।

 

এছাড়া, বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে এবং রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে ও সেই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় তার মূল্যবান সহায়তা কামনা করেন।

সাক্ষাতে তারা বৈশ্বিক বাণিজ্য ইস্যু, থাইল্যান্ডের গ্রামীণ অঞ্চলে ক্ষুদ্রঋণ ও সামাজিক ব্যবসা সম্প্রসারণ নিয়েও আলোচনা করেন।

 

বাংলাদেশ সরকারের সিনিয়র সচিব ও এসডিজি বিষয়ক সমন্বয়কারী লামিয়া মোর্শেদ সাক্ষাতের সময় উপস্থিত ছিলেন।