NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, মে ১৭, ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক স্থাপন এখন সময়ের দাবি: প্রধান উপদেষ্টা ভারত ও পাকিস্তানের পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা ঠেকিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র -ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই আরও গভীর তুরস্ক-পাকিস্তান সম্পর্ক রোনালদোকে ছাড়া খেলতে নেমে এবার বড় ধাক্কা আল নাসরের ফিরছে লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতা অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরও বড় পরিবর্তন সহজ হচ্ছে না এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’ স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টাতেই শেষ রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা, মেলেনি সমাধান
Logo
logo

তুরস্কের সব শহরে বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বিরোধী নেতার


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৩৫ এএম

তুরস্কের সব শহরে বিক্ষোভ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বিরোধী নেতার

তুরস্কের প্রধান বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির (সিএইচপি) নেতা ওজগুর ওজেল দেশটির প্রতিটি শহরে বিক্ষোভের ঘোষণা দিয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে তিনি বলেন, আগাম নির্বাচনের ঘোষণা অথবা ইস্তাম্বুলের মেয়র একরেম ইমামোগলুকে কারাগার থেকে মুক্তি না দেওয়া পর্যন্ত দেশটির প্রতিটি শহরে বিক্ষোভ চলবে।

দেশজুড়ে বিক্ষোভ কর্মসূচির অংশ হিসেবে শনিবার (২৯ মার্চ) রাজধানী ইস্তাম্বুলে বড় ধরনের বিক্ষোভ হবে। সিএইচপি চেয়ারম্যান ওজগুর ওজেল মনে করেন, এর মধ্য দিয়ে ২০২৮ সালে অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচনে তার দলের নেতা একরেম ইমামোগলুকে দেশের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট করার জন্য প্রচারের সূচনা হবে।

 

ইস্তাম্বুলে দলের সদর দপ্তরে বিবিসির সঙ্গে আলাপকালে ওজেল বলেন, আমরা যে শহরেই যাব, সেখানেই ইতিহাসের সবচেয়ে বড় সমাবেশ হবে। একরেম ইমামোগলুর প্রতি আস্থা ও গণতন্ত্র আমাদের বিক্ষোভকে বৃহৎ ও শক্তিশালী করবে।

গত ১৮ মার্চ ইস্তাম্বুলের মেয়র ও সিএইচপি নেতা একরেম ইমামোগলুকেকে এক বিশেষ অভিযানে আটক করা হয়। এ ঘটনায় বিক্ষোভ শুরু করেন তার সমর্থকেরা। দেশটির রাজধানী আঙ্কারা ও ইস্তাম্বুলসহ বিভিন্ন শহরে তাঁর মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ হয়।

 

গত এক দশকে তুরস্কে এত বড় বিক্ষোভ হতে দেখা যায়নি। এসব বিক্ষোভে ব্যাপক ধরপাকড় চালিয়েছে পুলিশ। আটদিনের বিক্ষোভে প্রায় দেড় হাজার মানুষকে আটক করা হয়েছে।

 

এদিকে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান এখনো বিপুলসংখ্যক মানুষের সমর্থন ধরে রেখেছেন। তিনি এ বিক্ষোভকে ‘সন্ত্রাসমূলক কর্মকাণ্ড’ আখ্যা দিয়েছেন। এরদোয়ানের অভিযোগ, বিক্ষোভকারীরা পুলিশের ওপর হামলা করছে ও জনগণের সম্পদ নষ্ট করছে। তার দাবি, বিরোধী দলের এই কর্মকাণ্ড শেষ পর্যন্ত ম্লান হয়ে যাবে ও দেশের মানুষ এটি প্রত্যাখ্যান করবে।

সূত্র: বিবিসি