NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

ট্রাম্পের সামনেই বাগবিতণ্ডায় জড়ালেন মাস্ক-রুবিও


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৩২ এএম

ট্রাম্পের সামনেই বাগবিতণ্ডায় জড়ালেন মাস্ক-রুবিও

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সামনেই বাগবিতণ্ডায় জড়িয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ও দেশটির নবগঠিত গভর্নমেন্ট ইফিসিয়েন্সি বিভাগের প্রধান ইলন মাস্ক। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) হোয়াইট হাউসে এক ক্যাবিনেট বৈঠকে তাদের মধ্যে এই দ্বন্দ্ব বাধে। খবর নিউ ইয়র্ক টাইমস ও রয়টার্সের। 
 
প্রতিবেদনে বলা হয়, মাস্ক ও রুবিও যখন বিতর্কে জড়ান মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যরা তখন পর্যবেক্ষকের ভূমিকায় ছিলেন।

তারা মাস্ক ও রুবিওর বিতর্কে যোগ দেননি। মাস্ক ও রুবিওর এ দ্বন্দ্বের প্রথম খবর প্রকাশ করে নিউ ইয়র্ক টাইমস।

 

খবরে বলা হয়, উপবৃত্তাকার টেবিলের বিপরীতে তির্যকভাবে বসে ইলন মাস্ক রুবিওকে উদ্দেশ করে বলেন—তিনি রুবিওর কর্মীদের ছাঁটাই করেননি। তবে রুবিও কয়েক সপ্তাহ ধরে ব্যক্তিগতভাবে মাস্কের ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন, যখন থেকে রুবিওর নিয়ন্ত্রণাধীন আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাটি সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

বৃহস্পতিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এবং প্রায় ২০ জন ক্যাবিনেট সদস্যের সামনে রুবিও তার অভিযোগগুলো তুলে ধরেন।

 

মাস্ক রুবিওর অভিযোগে জানান, তিনি তার বিভাগের কাউকে ছাঁটাই করেননি। এর জবাবে রুবিও বলেন, এই অভিযোগ সত্য নয়। তাহলে পররাষ্ট্র দপ্তরের ১,৫০০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা যারা আগাম অবসর নিয়েছিলেন তারা কি ছাঁটাই হিসেবে গণ্য হযননি? 

রুবিও ব্যঙ্গাত্মকভাবে জিজ্ঞাসা করেনন, মাস্ক কি চান যে তিনি ওই সব লোককে পুনরায় নিয়োগ করুন, যাতে তিনি আবার তাদের বরখাস্ত করতে পারেন?
 
এ সময় পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন ট্রাম্প এবং রুবিওকে বলেন, সে (মাস্ক) ভালো কাজ করছে।

এর আগে বৈঠকের আগে ট্রাম্প মন্ত্রিসভায় বলেন যে তারা তাদের সংস্থাগুলোর প্রধান, ইলন মাস্ক নন।

 

মাস্ক ও রুবিওর দ্বন্দ্বের বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর কোনো মন্তব্য করেনি। অভিযোগ উঠেছে, আমেরিকার ফেডারেল আমলাতন্ত্রের বৃহৎ অংশকে মাস্ক অপসারণ করতে চাইলেও রুবিও তা চাইছেন না। ক্ষমতায় আসার পরই কর্মী ছাঁটাইয়ের ভার মাস্কের হাতে তুলে দেন ট্রাম্প।

তবে ট্রাম্প এ দ্বন্দ্বের কথা অস্বীকার করেছেন।

এ নিয়ে প্রশ্ন করলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘কোনো দ্বন্দ্ব হয়নি। রুবিও ও মাস্কের মধ্যে চমৎকার সম্পর্ক রয়েছে। তারা দুজনই দুর্দান্ত কাজ করছেন। তবে সবাইকে মিলেমিশে কাজ করতে হবে।’