NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, মে ১৮, ২০২৫ | ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৯ মাসে জুলাই যোদ্ধাদের ওপর ৩৮ হামলা, নিহত ২ : বাংলাফ্যাক্ট সৌদি পৌঁছেছেন ৪৯১০৩ হজযাত্রী, আরও একজনের মৃত্যু ট্রাম্পের মধ্যপ্রাচ্য সফর: কূটনীতির আলোচনায় উপেক্ষিত মানবাধিকার আরব আমিরাতকে হারিয়ে সিরিজে শুভ সূচনা টাইগারদের মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক স্থাপন এখন সময়ের দাবি: প্রধান উপদেষ্টা ভারত ও পাকিস্তানের পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা ঠেকিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র -ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই আরও গভীর তুরস্ক-পাকিস্তান সম্পর্ক রোনালদোকে ছাড়া খেলতে নেমে এবার বড় ধাক্কা আল নাসরের ফিরছে লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতা
Logo
logo

গ্রিনল্যান্ডে সেনা পাঠানোর কথা ভাবছে ফ্রান্স


খবর   প্রকাশিত:  ৩০ জানুয়ারী, ২০২৫, ১১:৫৭ এএম

গ্রিনল্যান্ডে সেনা পাঠানোর কথা ভাবছে ফ্রান্স

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের গ্রিনল্যান্ড দখলে নেওয়ার অনবরত হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে সেখানে সেনা পাঠানোর কথা ভাবছে ইউরোপের দেশ ফ্রান্স। মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যঁ-নোয়েল ব্যারোট  এই তথ্য জানান।

মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকো জানিয়েছে, মঙ্গলবার স্থানীয় সুদ রেডিওকে একটি সাক্ষাৎকার দেন ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী। সেসময় তিনি বলেন, গ্রিনল্যান্ডে সেনা মোতায়েনের বিষয়ে ডেনমার্কের সঙ্গে আমাদের আলোচনা হয়েছে। তবে এখনই সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনা নেই।

 

গত বছরের নভেম্বরে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই গ্রিনল্যান্ডের দখল নেওয়ার হুমকি দিচ্ছেন ট্রাম্প। প্রয়োজনে গ্রিনল্যান্ড নিয়ন্ত্রণে নিতে সামরিক ও অর্থনৈতিক শক্তি ব্যবহার করা হবে বলেও ইঙ্গিত দেন তিনি।

ট্রাম্পের এসব বিতর্কিত মন্তব্যের জেরে সেখানে সেনা মোতায়েনের পরিকল্পনার কথা জানালেন ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী জ্যঁ-নোয়েল ব্যারোট। তিনি বলেন, গ্রিনল্যান্ডের নিরাপত্তা হুমকির মুখে পড়লে ইউরোপ অবশ্যই পদক্ষেপ নেবে।

 

ট্রাম্পের অব্যাহত হুমকি মোকাবিলায় গ্রিনল্যান্ড সম্প্রতি ইউরোপের দেশগুলোর সমর্থন চেয়েছে। এরই মধ্যে ডেনমার্কের প্রধানমন্ত্রী মেটে ফ্রেডেরিকসেন বিষয়টি নিয়ে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। তিনি ট্রান্সআটলান্টিক সহযোগিতার ওপর জোর দিয়েছেন।

 

এরপরই ফ্রান্সের পক্ষ থেকে এমন পরিকল্পনার কথা জানা গেলো। ফরাসি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আর্কটিক এই অঞ্চলকে ‘সংঘাতের নতুন ক্ষেত্র’ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।

সূত্র: আনাদোলু