NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, জুন ১২, ২০২৫ | ২৯ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
আগামী নির্বাচন হবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে ভালো নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা হজযাত্রীদের জন্য জরুরি বার্তা বাংলাদেশ বিমানের ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে অস্বীকৃতি ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর আমাকে কালা জাদু করা হয়েছিল : মিষ্টি জান্নাত বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ ফাইনালের প্রথম দিনেই বিচিত্র যত ঘটনা-রেকর্ড দেশ ছেড়ে পালিয়ে যাওয়া কেউই ভুল স্বীকার করেননি: ড. ইউনূস ইসরায়েলের ২ মন্ত্রীর ওপর যুক্তরাজ্যসহ ৫ দেশের নিষেধাজ্ঞা বিদেশিনীর সঙ্গে শিল্পার ঝগড়ার ভিডিও ভাইরাল যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনিশ্চিত ড. ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সর্বদলীয় এমপি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
Logo
logo

মেয়াদ বাড়ল প্রথম ধাপের ৬ সংস্কার কমিশনের


খবর   প্রকাশিত:  ০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ১২:২২ এএম

মেয়াদ বাড়ল প্রথম ধাপের ৬ সংস্কার কমিশনের

রাষ্ট্রের বিভিন্ন খাতে সংস্কারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত ছয় সংস্কার কমিশনের মেয়াদ বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্যে পাঁচটি কমিশনের মেয়াদ ১৫ জানুয়ারি এবং বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের মেয়াদ ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার রাতে মন্ত্রিপরিষদ সচিব শেখ আবদুর রশীদের সই করা পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

প্রথম ধাপে গত অক্টোবরে জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, পুলিশ সংস্কার কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন ও সংবিধান সংস্কার কমিশন ও বিচার সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়। ৯০ দিনের মধ্যে এসব কমিশনকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছিল।

মেয়াদ বাড়ানো প্রসঙ্গে বিচার সংস্কার কমিশনের সদস্য সাবেক জেলা ও দায়রা জজ এবং সুপ্রিম কোর্টের সাবেক রেজিস্ট্রার জেনারেল সৈয়দ আমিনুল ইসলাম সমকালকে বলেন, বিচার বিভাগ সংস্কারে ইস্যু অনেক। প্রতিবেদন তৈরির জন্য চার মাস সময় দেওয়া হলেও সেটি যথেষ্ট নয়। এরপরও আমাদের কাজ অনেকটাই এগিয়েছে। পুরো কাজ সম্পন্ন করার জন্য কমিশনের পক্ষ থেকে ৩০ দিন সময় চাওয়া হয়েছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কমিশনের মেয়াদ ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত বাড়িয়েছে।

নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন গঠন হয়েছিল ৩ অক্টোবর। এই পাঁচ কমিশনকে প্রধান উপদেষ্টার কাছে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ৯০ দিন সময় দেওয়া হয়েছিল। সে হিসাবে গত বৃহস্পতিবার তাদের প্রতিবেদন জমার কথা ছিল। আর সংবিধান সংস্কার কমিশন গঠন করা হয়েছিল ৬ অক্টোবর। ৫ জানুয়ারির মধ্যে এ কমিশনের প্রতিবেদন জমা দেওয়ার কথা ছিল।

গত ৪ নভেম্বর প্রথম ধাপের ছয় কমিশনের প্রধানদের সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস। সেখানে কমিশনগুলোর কাজের অগ্রগতি সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টাকে জানানো হয়।

ছয়টি কমিশন ওয়েবসাইট খুলে মতামত সংগ্রহ, অংশীজনদের সঙ্গে সংলাপ, মতবিনিময়, জরিপ ও লিখিতভাবে মতামত সংগ্রহ করেছে। সুপারিশমালা প্রস্তুতে এসব প্রস্তাব ও মতামত পর্যালোচনা করে প্রতিবেদন তৈরির কাজ চলছে। অন্যদিকে গত ১৮ নভেম্বর দ্বিতীয় ধাপে গঠন করা হয় গণমাধ্যম, স্বাস্থ্য, শ্রম, নারী বিষয়ক ও স্থানীয় সরকার সংস্কার কমিশন। এই কমিশনগুলোকে প্রতিবেদন দিতে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।