NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের চেষ্টা


খবর   প্রকাশিত:  ২৯ মার্চ, ২০২৫, ০১:০৪ পিএম

দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্টকে গ্রেফতারের চেষ্টা

দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলকে গ্রেফতার করতে তার বাসভবনে পৌঁছে গেছে দেশটির তদন্তকারীরা। এসময় ইউনের পক্ষে বাইরে জড়ো হওয়া সমর্থকদের সঙ্গে সামরিক বাহিনীর সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরে জনতাকে পাশ কাটিয়ে তারা ভেতরে প্রবেশ করেন।

শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সকালে দুর্নীতি তদন্ত অফিসের আধিকারিকরা সিউলে ইউনের বাসভবনে প্রবেশ করে বলে জানিয়েছে দ্য গার্ডিয়ান।

তদন্তকারীরা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, তারা বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা কার্যকর করা শুরু করেছে।

গার্ডিয়ান জানায়, অবশ্য এটা এখনও স্পষ্ট নয় যে— প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওলের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা প্রেসিডেন্সিয়াল সিকিউরিটি সার্ভিস (পিএসএস) তার গ্রেফতার আটকানোর চেষ্টা করবে কিনা। মূলত এর আগে ইউনের অফিস এবং অফিসিয়াল বাসভবনে অনুসন্ধান পরোয়ানা দিয়ে তদন্তকারীদের প্রবেশে বাধা দিয়েছিল পিএসএস।

যদি তাকে গ্রেফতার করা হয়, তাহলে তিনি হবেন দেশটির প্রথম প্রেসিডেন্ট যাকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

এরই মধ্যে  সামরিক আইন ঘোষণায় ইউনের প্রতিরক্ষামন্ত্রী, পুলিশ প্রধান এবং বেশ কয়েকজন শীর্ষ সামরিক কমান্ডারকে গ্রেফতার করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৩ ডিসেম্বর উত্তর কোরিয়ার কমিউনিস্ট শক্তির হুমকি থেকে মুক্ত কোরিয়া প্রজাতন্ত্র রক্ষা, জনগণের স্বাধীনতা ও সুখ লুণ্ঠনকারী ঘৃণ্য উত্তর কোরিয়াপন্থী রাষ্ট্রবিরোধী শক্তিগুলোকে নির্মূল এবং উদার সাংবিধানিক সুরক্ষার ঘোষণা দিয়ে হঠাৎ করে দেশজুড়ে সামরিক আইন জারি করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ইউন সুক-ইওল।

যদিও বিরোধীদের তীব্র আপত্তি ও সংসদে ভোটাভুটির পর মাত্র ছয় ঘণ্টার মধ্যে সেই সামরিক আইন প্রত্যাহার করে নিতে বাধ্য হয়েছিলেন তিনি। পরে দক্ষিণ কোরিয়ার এই প্রেসিডেন্টের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে আদালত। তার বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে দায়ের করা মামলার তদন্ত চলমান আছে।