NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, জুন ১৫, ২০২৫ | ১ আষাঢ় ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধারে ব্রিটিশ আইনজীবী নিয়োগ করা হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ভয়-আতঙ্কে ইসরায়েলি বাসিন্দারা তিন হাজার হলে মুক্তি পাচ্ছে আমির খানের সিনেমা অবশেষে দক্ষিণ আফ্রিকার নামের পাশে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ড. ইউনূসের নেতৃত্বের প্রশংসা বাঙ্কারে থেকে ইরানের হামলার জবাব নিয়ে আলোচনা নেতানিয়াহুর বুবলীর কর্মকাণ্ড দেখে অপুকে সান্ত্বনা দেন শাকিব! রোজার আগে নির্বাচন আয়োজনের প্রস্তাব তারেক রহমানের করোনায় ২৪ ঘণ্টায় ২ জনের মৃত্যু, শনাক্ত ১৫ ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা চিকিৎসক দম্পতি ও তিন শিশুর করুণ বিদায়ে কাঁদছে সবাই
Logo
logo

ওয়াশিংটন ডিসিতে শহীদ শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী পালিত


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৭:৩৯ এএম

ওয়াশিংটন ডিসিতে শহীদ শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী পালিত

 

 

ওয়াশিংটন: আজ (শুক্রবার) ওয়াশিংটন ডিসিস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে বীর মুক্তিযোদ্ধা শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের ৭৩তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় পালিত হয়।

সমাজ ও জাতির উন্নয়নের পাশাপাশি দেশের ক্রীড়া ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে শহীদ শেখ কামালের অসামান্য অবদানের স্মরণে দূতাবাস বঙ্গবন্ধু মিলনায়তনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক এ উপলক্ষে প্রদত্ত বাণী পাঠের মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। মিনিস্টার (ইকোনোমিক) মোঃ মেহেদি হাসান এবং মিনিস্টার (পলিটিক্যাল) দেওয়ান আলী আশরাফ এই বাণী পাঠ করেন। পরে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

আলোচনায় অংশ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মোঃ সহিদুল ইসলাম মহান মুক্তিযুদ্ধ ও  যুদ্ধবিধ্বস্ত বাংলাদেশ পুনর্গঠন এবং দেশের ক্রীড়া ও সংস্কৃতির উন্নয়নে শহীদ শেখ কামালের অসামান্য অবদানের কথা শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করেন।

রাষ্ট্রদূত ইসলাম বলেন, শেখ কামাল ছিলেন বহুমাত্রিক প্রতিভার অধিকারী এবং একজন তারুণ্যের রোল মডেল। তিনি বলেন, খেলাধুলা, সঙ্গীত, নাটকসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে শহীদ শেখ কামালের অবদান দেশের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

রাষ্ট্রদূত ইসলাম আশা প্রকাশ করেন, শহীদ শেখ কামালের আদর্শ অনুসরণ করে দেশের তরুণ প্রজন্ম ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনকে সাফল্যের সর্বোচ্চ শিখরে নিয়ে যাবে।

আলোচনায় আরো অংশ নেন ডেপুটি চীফ অব মিশন ফেরদৌসি শাহরিয়ার, মিনিস্টার (ইকোনোমিক) মোঃ মেহেদি হাসান ও মিনিস্টার (প্রেস) এজেডএম সাজ্জাদ হোসেন। কাউন্সেলর এবং হেড অফ চ্যান্সেরী মোঃ মাহমুদুল ইসলাম অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন।

আলোচনা শেষে শেখ কামালের জীবন ও কর্মের ওপর একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট রাতে শহীদ শেখ কামাল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা ফজিলাতুন নেছা মুজিব, তাদের পরিবারের শহীদ সদস্যদের এবং অন্যান্যদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

এর আগে রাষ্ট্রদূত শহীদ শেখ কামালের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এ সময় দূতাবাসের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।