NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, জুন ১০, ২০২৫ | ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
লন্ডনে ড. ইউনূস-তারেক রহমানের বৈঠক হচ্ছে ফিরতি হজ ফ্লাইট শুরু আজ, চলবে ১০ জুলাই পর্যন্ত সাবেক সংবাদ পাঠিকা সাফিনা আহমেদ মারা গেছেন সিঙ্গাপুরে বিমানবন্দরে দোকানে চুরি, ২ ভারতীয় নারী আটক চতুর্থ দিনে বিক্ষোভ, লস অ্যাঞ্জেলেসে ৭০০ মেরিন সেনা মোতায়েন ভবিষ্যৎ নিয়ে গুঞ্জনের অবসান, আল নাসরেই থাকছেন রোনালদো যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করলেন ড. ইউনূস সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদ দোষী হলে আইনের বাইরে রাখা হবে না -স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অভিবাসী গ্রেফতারের গুজবে যেভাবে উত্তাল হয়ে উঠলো লস অ্যাঞ্জেলেস মণিপুরে ফের সহিংসতা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চাপে প্রশাসন
Logo
logo

১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ৬৪৫ মিলিয়ন ডলার পাচ্ছে বাংলাদেশ


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ১২:৫৫ এএম

১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে ৬৪৫ মিলিয়ন ডলার পাচ্ছে বাংলাদেশ

আইএমএফের চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ কিস্তির ৬৪৫ মিলিয়ন ডলার আগামী ১০ ফেব্রুয়ারির মধ্যে পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) মিশন প্রধান ক্রিস পাপাজর্জিও।

বৃহস্পতিবার অর্থ মন্ত্রণালয়ের অর্থ বিভাগের সভাকক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে ক্রিস পাপাজর্জিও এ কথা জানান তিনি।

আইএমএফ সমর্থিত এক্সটেন্ডেড ক্রেডিট ফ্যাসিলিটি (ইসিএফ), এক্সটেন্ডেড ফান্ড ফ্যাসিলিটি (ইএফএফ) এবং রেজিলিয়েন্স অ্যান্ড সাসটেইনেবিলিটি ফ্যাসিলিটির (আরএসএফ) তৃতীয় পর্যালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে অর্থনৈতিক ও আর্থিক নীতি নিয়ে আলোচনা করতে ক্রিস পাপাজর্জিওর নেতৃত্বে আইএমএফের একটি প্রতিনিধিদল ৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশে এসেছে।


 

সংবাদ সম্মেলনে ক্রিস পাপাজর্জিও বলেন, আইএমএফ প্রতিনিধিদল ইসিএফ, ইএফএফ এবং আরএসএফ ব্যবস্থার অধীনে তৃতীয় পর্যালোচনা সম্পন্ন করার জন্য প্রয়োজনীয় নীতিগুলোর বিষয়ে বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের সাথে কর্মকর্তা পর্যায়ে ঐকমত্যে পৌঁছেছে।

 

তিনি বলেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমাগত চ্যালেঞ্জের হাতছানি এবং উদ্ভূত বৈদেশিক অর্থায়ন চাহিদার মুখোমুখি হচ্ছে। এই সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং বাইরের ধাক্কা সামলাতে দেশের স্থিতিস্থাপকতাকে শক্তিশালী করার জন্য চলমান ঋণ কর্মসূচির আকার আরো ৭৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার বাড়ানোর অনুরোধ করেছে।

তিনি বলেন, কর্তৃপক্ষ ক্রমবর্ধমান বৈদেশিক অর্থায়ন চাহিদা মোকাবেলায় রাজস্ব ভিত্তিক আয় সুসংহত করতে, মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে মুদ্রানীতি কঠোর করতে এবং বৃহত্তর অর্থনেতিক সহনশীলতা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বিনিময় হার সংস্কার পুরোপুরিভাবে বাস্তবায়ন করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

তারা একটি সুঠাম ও প্রতিযোগিতামূলক আর্থিক খাত প্রতিষ্ঠায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক ও সবুজ প্রবৃদ্ধির জন্য তাদের জলবায়ূ এজেন্ডাকেও তারা এগিয়ে নিচ্ছেন বলেও  তিনি উল্লেখ করেন।