NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, জুন ১১, ২০২৫ | ২৮ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অনিশ্চিত ড. ইউনূসের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের সর্বদলীয় এমপি প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ কিং চার্লস হারমনি অ্যাওয়ার্ড ‘সবকিছু ওয়েবসাইটে থাকতে হবে এমন কোনো মানে হয় না’ বাংলাদেশের সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি অংশীদারত্ব চায় এয়ারবাস ও মেনজিস লস অ্যাঞ্জেলেসে কারফিউ জারি লন্ডনে আলোচনা বাণিজ্য উত্তেজনা কমাতে রাজি হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন হানিয়া আমিরের সঙ্গে দিলজিত, তোলপাড় ভারতে প্যারাগুয়েকে হারিয়ে ২০২৬ বিশ্বকাপে খেলা নিশ্চিত করলো ব্রাজিল ড. ইউনূসের সঙ্গে এয়ারবাসের নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্টের সাক্ষাৎ মামলা বাণিজ্যর সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে
Logo
logo

স্ত্রী-শ্যালিকসহ সাবেক এমপি পাপুলের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট


খবর   প্রকাশিত:  ১০ মার্চ, ২০২৫, ০৮:৩৮ এএম

স্ত্রী-শ্যালিকসহ সাবেক এমপি পাপুলের বিরুদ্ধে দুদকের চার্জশিট

প্রায় ১১ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৩১৮ কোটি টাকার সন্দেহভাজন লেনদেনের অভিযোগ এনে লক্ষ্মীপুর-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল এবং তার স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম, শ্যালিকা জেসমিন প্রধান এবং মেয়ে ওয়াফা ইসলামের বিরুদ্ধে চার্জশিট অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

 

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) দুদকের প্রধান কার্যালয় থেকে ওই চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে সংস্থাটির মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেন। 

অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০২০ সালের ১১ নভেম্বর কাজী শহিদ ইসলাম পাপুল এবং তার স্ত্রী সাবেক এমপি সেলিনা ইসলাম, শ্যালিকা জেসমিন প্রধান এবং মেয়ে ওয়াফা ইসলামের বিরুদ্ধে মামলা করেছিল দুদক। ওই মামলা আসামিদের বিরুদ্ধে ২ কোটি ৩১ লাখ টাকার অবৈধ সম্পদ ও ১৪৮ কোটি টাকার মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়। মামলার বাদী ছিলেন উপ-পরিচালক মো. সালাহউদ্দিন। 

 

তবে তদন্তে অবৈধ সম্পদ ও মানিলন্ডারিংয়ের অভিযোগে টাকার পরিমাণ বেড়েছে। তদন্তে আসামিদের বিরুদ্ধে ১০ কোটি ৯৭ লাখ ৮ হাজার ৩২ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এছাড়া ২০১২ সাল থেকে ২০২০ পর্যন্ত অস্বাভাবিক ও সন্দেহভাজন ৩১৮ কোটি ২৮ লাখ ৪৮ হাজার টাকা লেনদেনের প্রমাণ মিলেছে বলে জানা যায়। 

 

জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করে তা ভোগ দখলে রাখার অপরাধ প্রমাণ হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৭ (১) ধারা ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়েছে আসামিদের বিরুদ্ধে।