NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Logo
logo

ইসরায়েলি হামলায় স্ত্রী-সন্তানসহ হামাসের কমান্ডার নিহত


খবর   প্রকাশিত:  ০৬ অক্টোবর, ২০২৪, ১২:৩৫ এএম

ইসরায়েলি হামলায় স্ত্রী-সন্তানসহ হামাসের কমান্ডার নিহত

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস জানিয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় শনিবার লেবাননের উত্তরাঞ্চলের একটি শরণার্থী শিবিরে তাদের এক কমান্ডার নিহত হয়েছেন। গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর এই প্রথম ওই এলাকায় হামলা হলো।

হামাস বলেছে, ‘কমান্ডার’ সাঈদ আতাল্লাহ আলী, তার স্ত্রী ও দুই মেয়ে ইসরায়েলি বোমা হামলায় নিহত হয়েছে। বেদ্দাওই শিবিরে তার বাড়িতে হামলা চালানো হয়েছিল, যা ত্রিপোলির নিকটে অবস্থিত।

 

গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে ইসরায়েল লেবাননে হামাসের সদস্যদের লক্ষ্য করে বারবার হামলা চালিয়েছে। হামাস জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত লেবাননে তাদের অন্তত ১৮ জন যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

 

এর আগে সোমবার এক বিমান হামলায় ফাতাহ শারিফ আবু আল-আমিন নামের লেবাননভিত্তিক এক হামাস নেতাকে দক্ষিণ লেবাননের আল-বাস শিবিরে তার বাড়িতে হত্যা করা হয়েছে বলে জানানো হয়। এ ছাড়া আগস্ট মাসে দক্ষিণ লেবাননের সাইদন শহরে ইসরায়েলি হামলায় হামাসের কমান্ডার সামের আল-হাজ নিহত হন।

 

তার আগে এ বছরের জানুয়ারিতে এক মার্কিন প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা জানিয়েছিলেন, ইসরায়েলের চালানো হামলায় হিজবুল্লাহর দক্ষিণ বৈরুত ঘাঁটিতে হামাসের ডেপুটি নেতা সালেহ আল-আরৌরি ও আরো ছয়জন যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

১৯৪৮ সালের যুদ্ধে ইসরায়েলের সৃষ্টির সময় যারা দেশছাড়া হয়েছিল বা পালিয়ে গিয়েছিল তাদের জন্য লেবাননে ১২টি ফিলিস্তিনি শরণার্থী শিবির তৈরি হয়েছিল। দীর্ঘদিনের একটি চুক্তির কারণে লেবাননের সেনাবাহিনী এই শিবিরগুলোতে প্রবেশ করে না এবং ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলোকেই নিরাপত্তার দায়িত্ব পালন করতে দেয়।