NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ ১৪ বছরের সূর্যবংশীর দানবীয় সেঞ্চুরিতে দুর্দান্ত জয় রাজস্থানের নির্বিঘ্নে ধর্ম পালনে ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ বড় ভূমিকা রাখবে - প্রধান উপদেষ্টা ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের হাসিনাকে ‌‘চুপ’ রাখতে বলেন ড. ইউনূস, মোদী জানান পারবেন না নারী বিবেচনায় জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
Logo
logo

ভোট দিতে না পারায় স্বস্তিকার ক্ষোভ


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জুন, ২০২৪, ১২:৪৫ পিএম

ভোট দিতে না পারায় স্বস্তিকার ক্ষোভ

ভারতে লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফার ভোটগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। গণতন্ত্রের এ মহাউৎসবে অংশ নিয়েছে পুরো ভারতবাসী। সাধারণ মানুষের পাশাপাশি শোবিজ তারকারাও তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।

কিন্তু টালিউড তারকা স্বস্তিকা মুখার্জী ভোট দিতে পারলেন না। ভোটার লিস্টে নাম নেই, সেই কারণেই ভোট দিতে পারলেন না বলে অভিযোগ অভিনেত্রীর। তিনি বিষয়টি নিয়ে বেশ বিরক্ত। এ নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এ অভিনেত্রী।

 

স্বস্তিকার পাশাপাশি তার বোন অজোপাও ভোট দিতে পারেননি। বোনের সঙ্গেই ভিডিওটি রেকর্ড করেছেন অভিনেত্রী। বিষয়টিকে অত্যন্ত হতাশাজনক বলে ব্যাখ্যা করেন তিনি।

 

এ প্রসঙ্গে স্বস্তিকা বলেন, ‘খুবই অসহ্য লাগছে। কারণ আমি আর আমার বোন দুজনই ভোট দিতে গেলাম। গলফ গার্ডেন এলাকার রাজেন্দ্র প্রসাদ কলোনি গার্লস স্কুলে ভোট হয়। এর আগেও ভোট দিতে গিয়েছি। ভোট দিয়েছি। এখন গিয়ে শুনলাম আমাদের নাকি লিস্টে নাম নেই। আমার বোনের ভোটার কার্ড আছে। আমারটা হারিয়ে গেছে। কিন্তু ওর ভোটার কার্ড আছে, তারপরও লিস্ট থেকে ওর নাম কীভাবে উড়ে গেছে আমি জানি না’।

২০১৫ সালে স্বস্তিকার মা মারা যান। এর পাঁচ বছর পর তার বাবা সন্তু মুখোপাধ্যায়কে হারান অভিনেত্রী। এদিকে ভোটার লিস্টে তাদের নাম রয়েছে বলেই জানান তিনি। স্বস্তিকার ভাষ্য, ‘আমার মা ২০১৫ সালে মারা গিয়েছেন। আমার বাবা ২০২০ সালে মারা গিয়েছেন। ওনাদের নাম আছে। আমাদের বিল্ডিংয়ের যতো সিনিয়র সিটিজেনরা আছেন, তার মধ্যে এমন অনেকেই আছেন যারা এতটাই অসুস্থ যে স্ট্রেচারে করে এসেও ভোট দিতে পারবেন না। অনেকে বিল্ডিং ছেড়ে চলে গিয়েছেন অন্য শহরে। তাদের সবার নাম আছে। কিন্তু আমাদের নাম নেই।’

 

স্বস্তিকা জানান, তার বিল্ডিংয়ের আরও একাধিক বাসিন্দার নাম লিস্টে নেই। নাম লিস্টে না থাকলে ভোট দেওয়া যাবে না, একথা জানেন স্বস্তিকা। তার আক্ষেপ, মানুষ হিসেবে, এ দেশের নাগরিক হিসেবে নিজের সবচেয়ে বড় অধিকার তিনি খোয়ালেন। ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারলেন না। ‘আমি ডেফিনেটলি এরপরে চেষ্টা করব যাতে আমার লিস্টে নামটা ওঠে। বাদ গেল কীভাবে সেটাই তো বুঝতে পারছি না। খুবই রাগ হচ্ছে, আর খুবই বিরক্ত লাগছে’- বলেন তিনি।