NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

পরী মনির আবেদন মঞ্জুর, মাদক মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ ১ জুলাই


খবর   প্রকাশিত:  ২৮ এপ্রিল, ২০২৪, ০৯:৫৯ পিএম

পরী মনির আবেদন মঞ্জুর, মাদক মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ ১ জুলাই

রাজধানীর বনানী থানায় দায়ের করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়িকা পরী মনির সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ আগামী ১ জুলাই ধার্য করেছেন আদালত।

রবিবার (২৮ এপ্রিল) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এর বিচারক মোহাম্মদ নজরুল ইসলামের আদালতে মামলাটির সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ধার্য ছিল। এদিন পরী মনির পক্ষে আইনজীবী নীলাঞ্জনা রিফাত সুরভি আদালতে হাজিরা দেন এবং আদালতকে জানান, আপিল বিভাগ থেকে মামলাটির ওপর স্থগিতাদেশ বিষয়ে শুনানি শেষ হয়েছে। স্থগিতাদেশ বিষয়ে সার্টিফায়েড কপি না পাওয়া পর্যন্ত সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর জন্য আবেদন করেন তিনি।

আদালত সময়ের আবেদন মঞ্জুর করে আগামী ১ জুলাই পরবর্তী দিন ধার্য করেন।

 

এর আগে গত বছরের ৯ জানুয়ারি পরী মনির মাদক মামলার কার্যক্রম ছয় মাস স্থগিত থাকবে বলে আপিল বিভাগের জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বেঞ্চ আদেশ দেন।

২০২১ সালের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরী মনির বাসায় অভিযান চালায় র‌্যাব। পরদিন ৫ আগস্ট র‌্যাব বাদী হয়ে রাজধানীর বনানী থানায় পরী মনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করে।

তদন্ত শেষে গত বছরের ৪ অক্টোবর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক কাজী মোস্তফা কামাল আদালতে পরী মনিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এরপর চলতি বছরের ৫ জানুয়ারি আদালত পরী মনিসহ তিন আসামির অব্যাহতির আবেদন খারিজ করে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। 

 

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরী মনির বাসা থেকে জব্দ করা মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরী মনির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল।

ওই লাইসেন্সের মেয়াদ আগেই শেষ হয়ে গেছে। পরী মনি এ মামলার দুই আসামি আশরাফুল ইসলাম ও কবির হোসেনের মাধ্যমে বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন।