NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৫ | ১৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ভারত-পাকিস্তান ভ্রমণ না করার পরামর্শ সরকারের সিদ্ধেশ্বরীতে ছিনতাইয়ের শিকার সেই নারীর পরিচয় জানা গেলো যুক্তরাষ্ট্রে সামরিক খাতে ৯৪৬ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ ঘোষণা নিবন্ধন না করলে ইমিগ্রেশন-সুবিধা বন্ধ হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসীকে সহায়তা করায় বিচারক গ্রেপ্তার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে কার্ডিনাল প্রিফেক্ট কুভাকাডের সাক্ষাৎ ভারতীয় গণমাধ্যম পরিস্থিতিকে ‘অতিরঞ্জিত’ করছে - পাকিস্তানের মন্ত্রী সব আনুষ্ঠানিকতা শেষে সমাহিত করা হলো পোপ ফ্রান্সিসকে ইরানে ভয়াবহ বিস্ফোরণে নিহত বেড়ে ১৪, আহত ৭৫০
Logo
logo

হামাসের জ্যেষ্ঠ সামরিক নেতার মৃত্যুর খবর জানাল যুক্তরাষ্ট্র


খবর   প্রকাশিত:  ১৯ মার্চ, ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম

হামাসের জ্যেষ্ঠ সামরিক নেতার মৃত্যুর খবর জানাল যুক্তরাষ্ট্র

ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাস নেতা মারওয়ান ইসা নিহত হয়েছেন বলে হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তা জেক সুলিভান জানিয়েছেন। ডেপুটি মিলিটারি কমান্ডার হিসেবে ইসা হামাসের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ নেতা, যিনি ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলি হামলায় নিহত হলেন। তবে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীটি তার মৃত্যুর খবরে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম সূত্র জানিয়েছে, ইসা এক সপ্তাহ আগে মধ্যগাজার নুসিরাত শরণার্থী শিবিরের নিচে একটি টানেল কমপ্লেক্সে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হন।

হামাসের সামরিক শাখা ‘ইজেদিন আল-কাসাম’ ব্রিগেডের এই ডেপুটি কমান্ডারকে ইসরায়েল মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রেখেছিল। ইউরোপীয় ইউনিয়নও এই হামাস নেতাকে সন্ত্রাসী তালিকায় রেখেছিল। ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার সঙ্গে ইসা জড়িত বলে তাকে মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রাখা হয়েছিল। হামাসের ওই হামলায় প্রায় এক হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হয় এবং এই গাজা যুদ্ধের সূত্রপাত হয়।

 

ইসা প্রথম ফিলিস্তিনি ইন্তিফাদার (ইসরায়েলে ফিলিস্তিনিদের প্রতিবাদ, আইন অমান্য এবং দাঙ্গা শুরুর ঘটনা) সময় পাঁচ বছরের জন্য ইসরায়েলের কারাগারে ছিলেন। ২০০০ সালে দ্বিতীয় ইন্তিফাদা শুরু হওয়া পর্যন্ত ১৯৯৭ সালে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করেছিলেন।৭ অক্টোবর থেকে হামাসের অনেক জ্যেষ্ঠ নেতাকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এর আগে হামাসের রাজনৈতিক নেতা সালেহ আল-আরৌরি বৈরুতের দক্ষিণ উপকণ্ঠ দাহিয়েহতে বিস্ফোরণে নিহত হন।

ওই হামলার জন্য ইসরায়েলকে ব্যাপকভাবে দায়ী করা হয়।