NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, মে ১৭, ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরও বড় পরিবর্তন সহজ হচ্ছে না এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’ স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টাতেই শেষ রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা, মেলেনি সমাধান নতুন অধিনায়ক নিয়ে অন্যরকম শুরুর অপেক্ষায় বাংলাদেশ ট্রাম্প আলফা মেল হলে মোদি ওর বাবা : কঙ্গনা মায়ানমারে নিযুক্ত প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার ঈদে সব পশুর হাটে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক বসবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা মাউন্ট এভারেস্টে দুই পর্বতারোহীর মৃত্যু, একজন ভারতীয় এবার আমিরাতের সঙ্গে ২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি করলেন ট্রাম্প
Logo
logo

বাংলাদেশের মানুষ তাদের ঐতিহ্যকে লালন করে : চীনা রাষ্ট্রদূত


ঐশী প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:৪৬ এএম

বাংলাদেশের মানুষ তাদের ঐতিহ্যকে লালন করে : চীনা রাষ্ট্রদূত

 

 

ফেব্রুয়ারি ২৪, ঢাকা বইমেলায় চীনা স্টলকে বাংলাদেশের মানুষের জন্য চীনা সংস্কৃতি, ঐতিহ্য ও রীতিনীতি জানার একটি জানালা হিসাবে আখ্যায়িত করেছেন ঢাকায় নিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। গেল শুক্রবার অমর একুশে বইমেলার বাংলা একাডেমি অংশ ও সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের কিছু অংশ পরিদর্শন শেষে সিএমজি বাংলার ঢাকা ব্যুরোকে দেওয়া বিশেষ সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।  

 

এসময় তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশিদের জন্য চীনা সংস্কৃতি, শিক্ষা, জীবন-যাপনসহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে জানার একটি বড় সুযোগ হলো এই বইমেলার চীনা স্টল। 

‘বইমেলা থেকে বুঝতে পারলাম, বাংলাদেশি মানুষ বই পড়তে পছন্দ করে। তারা তাদের ঐতিহ্যকে লালন করে, বিশেষ করে মাতৃভাষা আন্দোলন নিয়ে, যেটি বাংলাদেশকে আলাদাভাবে পরিচয় করিয়ে দেয়। তাই এটা আমাদের জন্যও গর্বের যে, আমরা এখানে অংশগ্রহণ করার সুযোগ পেয়েছি। এইটা বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে চীনা সংস্কৃতি, ঐতিহ্য এবং রীতিনীতির একটি জানালাকে উপস্থাপন করে।’ 

 

দুই দেশের যৌথভাবে বই প্রকাশ করার কোনো পরিকল্পনা আছে কিনা জানতে চাইলে রাষ্ট্রদূত বলেন, যদি লেখক ও ভালো বিষয় খুঁজে পাওয়া যায় তাহলে অবশ্যই বিষয়টি বিবেচনা করা হবে। 

 

‘যেহেতু আগামী বছর চীন ও বাংলাদেশের কুটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৫০ বছর উদযাপন হবে, আমাদেরও কিছু পরিকল্পনা আছে। তাই যৌথভাবে বই প্রকাশ পঞ্চাশ বছর উদযাপনের একটি ভালো আইডিয়া হতে পারে। আমরা কাজ করছি।’

এর আগে মেলায় ঢুকে রাষ্ট্রদূত কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউটের চায়না বুক হাউস স্টলে যান এবং উপস্থিত সবাইকে চীনা লণ্ঠন উৎসবের শুভেচ্ছা জানান। এসময় তিনি সেখান থেকে শিশুদের কিছু বই উপহার দেন। পাশাপাশি মেলার বিভিন্ন স্টল ঘুরে দেখেন এবং বেশ কয়েকটি বইও কেনেন। 

 

বইমেলা পরিদর্শনকালে রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে ছিল চীনা দূতাবাসের কালচারাল কাউন্সিলর ইউয়ে লি ওয়েন এবং কনফুসিয়াস ইন্সস্টিটিউটের পরিচালক ও শিক্ষকসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা। 

চায়না বুক হাউস স্টলে চীনা রীতিতে চা পরিবেশন ও ছবি আঁকার আয়োজন করেন কনফুসিয়াস ইন্সটিটিউটের শিক্ষকরা। 

 

সূত্র: সিএমজি বাংলা।