NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

চট্টগ্রামকে বিদায় করে বরিশালের অপেক্ষা


খবর   প্রকাশিত:  ২৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪, ০১:০৬ এএম

চট্টগ্রামকে বিদায় করে বরিশালের অপেক্ষা

হারলেই বিদায়-এই সমীকরণ মাথায় নিয়েই এলিমিনেটর ম্যাচে ফরচুন বরিশাল ও চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স খেলতে নেমেছিল। বরিশালের কাছে সাত উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে চট্টগ্রাম। ফাইনালের পথে বরিশালকে অবশ্য আরো একটি বাধা অতিক্রম করতে হবে। আজ সন্ধ্যায় প্রথম কোয়ালিফায়ারে রংপুর রাইডার্স ও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের মধ্যে যে দল হারবে, আগামী পরশু তাদের বিপক্ষে দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে মাঠে নামবে বরিশাল।

 

চট্টগ্রামের দেওয়া ১৩৬ রানের লক্ষ্য তাড়ায় ইনিংসের দ্বিতীয় বলেই অবশ্য সৌম্য সরকারের উইকেট হারায় বরিশাল। শুভাগত হোম চৌধুরির বলে উইকেটকিপার ইমরানউজ্জামানের হাতে ক্যাচ দিয়ে শূন্য রানে ফেরেন সৌম্য। তবে দ্বিতীয় উইকেটে কাইল মায়ার্সকে সঙ্গে নিয়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেন তামিম ইকবাল।

ফিফটি পূর্ণ করে মায়ার্স যখন ফিরেন, বরিশালের স্কোরবোর্ডে তখন দলীয় শতক পূর্ণ হয়েছে।

২৬ বলের ইনিংসে ৫ ছক্কা ও ৩টি চার মেরেছেন এই ক্যারিবিয়ান ব্যাটার। এরমধ্যে চট্টগ্রামের অধিনায়ক শুভাগতর এক ওভার থেকেই ৩ ছক্কা ও ২ চারে ২৬ রান নিয়েছেন মায়ার্স। তামিমের সঙ্গে তাঁর জুটি থেকে বরিশাল পায় ৯৮ রান। এরপর ডেভিড মিলারের সঙ্গে তামিমের ২৫ রানের জুটি জয়ের পথ সুগম করে দেয়।
রোমারিও শেফার্ডের বলে ১৭ রান করে আউট হন মিলার। মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে ম্যাচের বাকি আনুষ্ঠানিকতা সারেন তামিম। বরিশাল অধিনায়ক অপরাজিত থাকেন ৫২ রানে।

 

এর আগে ব্যাটিংয়ে অবশ্য সুবিধা করতে পারেনি চট্টগ্রাম। প্রথম ধাক্কাটা দেন মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন।

দারুণ ফর্মে থাকা তানজিদ হাসান তামিমকে ফেরান মাত্র দুই রানে। তিনে নেমে ছন্দ পাননি উইকেটকিপার ব্যাটার ইমরানউজ্জামান। ১৩ বল খেলে তাঁর ব্যাট থেকে এসেছে স্রেফ সাত রান।

 

ইমরানের আউটের আগে তামিম ইকবালের ক্যাচ মিসে বেঁচে যান জশ ব্রাউন। কিন্তু ২১ রানে জীবন পাওয়া ব্রাউন সেটা কাজে লাগাতে পারলেন কই? ব্যক্তিগত ৩৪ রানে তাঁকে ফিরিয়ে বরিশাল দলে স্বস্তি ফেরান ওবেদ ম্যাককয়। শুধু কি বরিশাল? হাঁফ ছেড়ে বাঁচেন তামিম নিজেও। ডেভিড মিলার ক্যাচটা নেওয়ার পর তামিমের অভিব্যক্তিতেই সেটা পরিষ্কার।

চট্টগ্রামের সংগ্রহ বড় না হওয়ার দায় এড়াতে পারেন না টম ব্রুস, সৈকত আলি, শুভাগত হোম চৌধুরী ও রোমারিং শেফার্ড। চারজনই ইনিংস ভালোভাবে শুরু করেছিলেন। কিন্তু পূর্ণতা দিতে পারেননি। ব্রুস ১৭, সৈকত ১১, শুভাগত ২৪, শেফার্ড ১১ রানে আউট হয়েছেন। বরিশালের হয়ে দুটি করে উইকেট নিয়েছেন কাইল মায়ার্স, সাইফউদ্দিন ও ম্যাককয়। একটি করে উইকেট নিয়েছেন তাইজুল ইসলাম ও জেমস ফুলার।