NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

মালয়েশিয়ায় ৭ বাংলাদেশিসহ ১০৮ অভিবাসী আটক


খবর   প্রকাশিত:  ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৯:০১ এএম

মালয়েশিয়ায় ৭ বাংলাদেশিসহ ১০৮ অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় ১০৮ জন নথিবিহীন অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের সাত প্রবাসীও আছেন। দেশটির পাসার হারিয়ান সেলেয়াংয়ে স্থানীয় সময় শনিবার সকালে একটি অভিযানে অভিবাসনসংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধে তাঁদের আটক করা হয়।

শহরের পুলিশপ্রধান দাতুক আলাউদিন আব্দুল মজিদ বলেন, এদিন বুকিত আমানের জনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিভাগের নেতৃত্বে এবং ইমিগ্রেশন বিভাগ ও মালয়েশিয়ার সিভিল ডিফেন্স ফোর্সের সহযোগিতায় ৪৬৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মী একটি যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন।

অভিযানের লক্ষ্য ছিল এলাকার চারপাশে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, বিশেষ করে যারা অনথিভুক্ত অভিবাসীদের সঙ্গে জড়িত।

 

২১৩ জন বিদেশি নাগরিককে তল্লাশির পর বিভিন্ন অপরাধের জন্য ১০৮ জনকে আটক করা হয়েছে জানিয়ে মজিদ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে লক্ষ্য ছিল অনথিভুক্ত অভিবাসীদের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যাগুলো মোকাবেলার পাশাপাশি এলাকার যেকোনো অপ্রীতিকর কার্যকলাপকে দূর করা।’

আটককৃতদের ১০৪ জন পুরুষ এবং চারজন নারী। তাঁরা ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানের বাসিন্দা।

ধরা পড়াদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার ৫২ জন, মিয়ানমারের ৩৫ জন, ভারতের ১২ জন, বাংলাদেশের সাতজন এবং পাকিস্তান ও নেপালের একজন করে নাগরিক রয়েছেন।

 

পুলিশপ্রধান জানিয়েছেন, আটককৃত সবাইকে ইমিগ্রেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁদের কাছে ভ্রমণের বৈধ নথিপত্র না থাকা এবং অতিরিক্ত সময় মালয়েশিয়ায় অবস্থানের দায়ে ১৯৫৯ সালের ইমিগ্রেশন আইনের ধারা ৬(১)(সি) এবং ১৫(১)(সি)-এর অধীনে তদন্ত করা হবে। অন্যান্য বিভাগ এবং সংস্থাগুলোর সহায়তায় পুলিশ ভবিষ্যতে এ ধরনের বিশেষ অভিযান চালিয়ে যাবে বলেও জানান তিনি।