NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

সালমান–শাবনূরের ‘স্বপ্নের ঠিকানা’র পরিচালক আর নেই


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৫:৫৩ এএম

সালমান–শাবনূরের ‘স্বপ্নের ঠিকানা’র পরিচালক আর নেই

নব্বই দশকের জনপ্রিয় সিনেমা ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ পরিচালক ও বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক মারা গেছেন। গতকাল বুধবার মধ্যরাতে তাঁর মৃত্যু হয়। মাসখানেক আগে ঢাকার মতিঝিলে এক দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিলেন এই পরিচালক। পেছন থেকে একটি রিকশার ধাক্কায় রাস্তায় পড়ে গিয়ে মাথায় আঘাত পেয়েছিলেন তিনি।

 

 

দুর্ঘটনার পর কয়েকজন পথচারী তাঁকে ঢাকার মধুবাগের বাসায় পৌঁছে দেন। তাৎক্ষণিকভাবে পরিবারের সদস্যরা তাঁকে হলি ফ্যামিলি হাসপাতালে নেন। পরীক্ষা–নিরীক্ষা শেষে চিকিৎসকেরা জানান, এম এ খালেকের মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ ঘটেছে। মাসখানেক ধরে হাসপাতালে চিকিৎসা চলছিল তাঁর।

 
শারীরিক অবস্থার উন্নতি হওয়ায় দিন পাঁচ দিন আগে তাঁকে বাসায় আনা হয়। এরপর গতকাল মধ্যরাতে হঠাৎ করে তাঁর শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। হাসপাতালে নেওয়ার আগেই তাঁর মৃত্যু হয়। গণমাধ্যমে এমনটাই জানান এম এ খালেকের মেয়ে ফাতেমা তুজ জোহরা।
 

 

সালমান শাহ ও শাবনূর জুটিকে নিয়ে নির্মিত এম এ খালেকের ‘স্বপ্নের ঠিকানা’ সিনেমাটি মুক্তির পর দর্শকমহলে সাড়া ফেলেছিল। ১৯৯৫ সালের ১১ মে মুক্তিপ্রাপ্ত সিনেমাটি প্রযোজনা করেন নুরুল ইসলাম।

প্রায় দেড় দশক ধরে সিনেমা পরিচালনা থেকে দূরে ছিলেন খালেক। তবে মাঝেমধ্যে এফডিসিতে আসতেন, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিতেন। পেশাগত জীবনে পরিচালনার পাশাপাশি দীর্ঘদিন ব্যাংকে চাকরি করেছেন তিনি।

 
জোহরের নামাজের পর মধুবাগে তাঁর জানাজা হয়েছে। বীর মুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেককে ‘গার্ড অব অনার’ প্রদানের পর মিরপুরের বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে সমাহিত করা হবে।