NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

পাকিস্তানের হৃদয় ভেঙ্গে জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা


খবর   প্রকাশিত:  ০৮ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৩:১০ পিএম

পাকিস্তানের হৃদয় ভেঙ্গে জিতল দক্ষিণ আফ্রিকা

দক্ষিণ আফ্রিকার খুনে ব্যাটারদের সামনে লক্ষ্যটা খুব বড় হওয়ার কথা নয়। তবু পাকিস্তানের দেওয়া ২৭১ রানের লক্ষ্য টপকাতে ঘাম ঝরেছে প্রোটিয়াদের। ১৬ বল ও এক উইকেট হাতে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা। ৯১ রানের অনবদ্য ইনিংস খেলে বড় অবদান এইডেন মারক্রামের।

 

 

ছয় ম্যাচে পাঁচ জয়ে ভারতকে টপকে শীর্ষে উঠে এসেছে প্রোটিয়ারা। রান রেটে পিছিয়ে থাকায় দুইয়ে নেমে গেছে এক ম্যাচ কম খেলা ভারত। শুরুর দুই ম্যাচ জেতার পর টানা চার ম্যাচ হারল পাকিস্তান। এতে সেমিফাইনালের স্বপ্ন আরও ফিকে হয়ে গেছে বাবর আজমদের।

 

 

চেন্নাইতে ২৭১ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ইনিংস বড় করতে পারেননি আগের ম্যাচেই সেঞ্চুরি করা কুইন্টন ডি কক। শাহিন শাহ আফ্রিদির বলে আউট হলে ২৪ রান করে ফিরে যান উদ্বোধনী এই ব্যাটার। দলীয় ৬৭ রানের মাথায় অধিনায়ক বাভুমা ফেরেন ২৮ রান করে। এতে খানিকটা চাপে পড়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকা।

 
বেশিক্ষণ টিকতে পারেনি রাসি ভন ডার ডাসেনও। ২১ রানে উসামা মিরের এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি। হেইনরিখ ক্লাসেনকেও দ্রুত ফেরান ওয়াসিম জুনিয়র।

 

এরপর ষষ্ঠ উইকেট জুটিতে ডেভিড মিলারকে নিয়ে চাপ সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন এইডেন মারক্রাম। দুজনের ৭০ রানের জুটি প্রোটিয়াদের জয়ের স্বপ্ন দেখায়।

 
কিন্তু শাহিনের বলে মিলার ২৯ করে ফিরে যাওয়ার পর মারক্রাম ও ইয়ানসেনও টিকতে পারেননি। ইয়ানসেনকে হারিস রউস এবং ৯১ রান করা মারক্রামকে শাহিন ফেরালে জয়ের পথ খুলে যায় পাকিস্তানের। নিজের বলে দারুণ ক্যাচ নিয়ে লুঙ্গি এনগিডিকে ফিরিয়ে পাকিস্তানকে জয়ের সুবাস এনে দেন হারিস রউফ। তবে কেশাব মাহারাজের অপরাজিত ৭ রান এবং শামসির ৪ রানে এক উইকেট হাতে রেখে জয়ের বন্দরে পৌঁছায় দক্ষিণ আফ্রিকা।

 

এর আগে ব্যাটিংয়ে পাকিস্তানের শুরুটাও ভালো ছিল না। দুই ওপেনার আবদুল্লাহ শফিক আর ইমাম-উল হক ফিরে যান ৩৮ রানের মধ্যে। এরপর বাবর আজম আর মোহাম্মদ রিজওয়ানের ৪৮ রানের জুটি। রিজওয়ান ৩১ রানে আউট হন। বাবরের সঙ্গে ইফতেখার আহমেদের জুটিও আশা জাগিয়ে অল্পতে শেষ হয়। দলীয় ১২৯ রানে ব্যক্তিগত ২১ রানে আউট হন ইফতেখার। ১৪১ রানের মাথায় ফিফটি পূর্ণ করে ফেরেন বাবরও। এরপর শাদাব খান আর সউদ শাকিলের ৮৪ রানের জুটি পাকিস্তান দলের বোলারদের জন্য লড়াইয়ের পুঁজি এনে দেয়। শাদাব করেন ৪৩ এবং শাকিলের ব্যাট থেকে আসে ৫২ রান। প্রোটিয়াদের হয়ে বল হাতে ৪ উইকেট নেন তাবরাইজ শামসি।