NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Logo
logo

গাজায় চিকিৎসা ও খাদ্য সরবরাহের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করল ইসরায়েল


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১০:২০ এএম

গাজায় চিকিৎসা ও খাদ্য সরবরাহের অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করল ইসরায়েল

গাজায় চিকিৎসা ও খাদ্য সরবরাহের অনুরোধ ইসরায়েল প্রত্যাখ্যান করেছে। প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশন (পিএলও) বলেছে, তারা গাজায় খাদ্য ও চিকিৎসা সরবরাহের জন্য অনুরোধ করেছিল কিন্তু ইসরায়েল তাতে রাজি হয়নি। 

পিএলও কর্মকর্তা হুসেইন আল-শেখ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স (আগে টুইটার নামে পরিচিত ছিল)-এ বলেছেন, ‘আমরা আন্তর্জাতিক মানবিক প্রতিষ্ঠান আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে আগ্রাসন বন্ধ করতে, ত্রাণসামগ্রী প্রবেশের অনুমতি দিতে এবং বিদ্যুৎ ও পানি পুনরুদ্ধার করার বিষয়ে জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি। কারণ গাজা উপত্যকা একটি বড় মানবিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে।

 

 

গত শনিবার হামাস হামলা চালানোর পরেই ইসরায়েলের কর্তৃপক্ষ গাজায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি, খাবার, পানিসহ সব ধরনের সেবা বন্ধে ‘সম্পূর্ণ অবরোধ’ দেওয়ার পর সংকটে গাজার সাধারণ মানুষ। ফলে গাজা উপত্যকা একটি বড় মানবিক বিপর্যয়ের সম্মুখীন হয়েছে। গাজায় প্রায় ২৩ লাখ মানুষ বসবাস করে, যাদের ৮০ শতাংশ সাহায্যের ওপর নির্ভর করে চলে। অনেকেই বর্তমানে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সেবা ছাড়াই আছেন।

 
ইতিমধ্যে হয়তো প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পানি সরবরাহও বন্ধ হয়ে গেছে। কর্তৃপক্ষ সতর্ক করেছে, গাজা উপত্যকার জ্বালানি শেষ হয়ে যাবে। 

 

এর আগে গতকাল গাজা উপত্যকার ২০০টিরও বেশি স্থানে রাতভর হামলা চালিয়েছে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী। যার মধ্যে গাজা শহরের রিমালপাড়া এবং খান ইউনিস শহরও রয়েছে।

 
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী বলেছে, যেসব জায়গায় হামলা করা হয়েছে তার মধ্যে একটি মসজিদ ও অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে। মসজিদের ভেতরে অস্ত্র রাখার জায়গা ছিল এবং কথিত এক হামাস কমান্ডারের বাড়িতেও হামলা চালায় তারা।

 

হামাস ও ইসরায়েলি বাহিনীর হামলা-পাল্টাহামলা চলছেই। হামলায় এখন পর্যন্ত উভয় পক্ষের দুই হাজারের বেশি মানুষ মারা গেছে। নিহতদের মধ্যে ১২০০ ইসরায়েলি এবং ৯০০ জন ফিলিস্তিনি রয়েছে।

 
আহত হয়েছে কয়েক হাজার মানুষ।