এই ভয়টাই ছিল ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষে। এমনিতে ব্যাটিংয়ে ভালো অবস্থায় নেই বাংলাদেশ। গত কয়েকটি ম্যাচে ৫০ ওভার ঠিকঠাক খেলতেও খাবি খেয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। তার ওপর ইংল্যান্ডের ৩৬৫ রানের লক্ষ্য।
খবর প্রকাশিত: ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১১:০৫ এএম
এই ভয়টাই ছিল ইংল্যান্ডের ইনিংস শেষে। এমনিতে ব্যাটিংয়ে ভালো অবস্থায় নেই বাংলাদেশ। গত কয়েকটি ম্যাচে ৫০ ওভার ঠিকঠাক খেলতেও খাবি খেয়েছেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। তার ওপর ইংল্যান্ডের ৩৬৫ রানের লক্ষ্য।
শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ হেরেছে ১৩৭ রানে। বড় লক্ষ্য তাড়া করতে যেমন শুরু দরকার ছিল, তার ধারেকাছেও যেতে পারেনি বাংলাদেশ।
টপলির ঝড় শেষে মাঝে বাংলাদেশের ব্যাটিং বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেছেন লিটন দাস ও মুশফিকুর রহিম। কিন্তু সেটা ওই সামাল দেওয়া পর্যন্তই ছিল।
ফিফটির পর টপলিকে আপার কাট করতে গিয়ে আদিল রশিদের হাতে ক্যাচ দিয়েছেন মুশফিক। ৬৪ বলে ৫১ রান করেছেন তিনি। এই জুটি ভাঙার বাংলাদেশের ইনিংস আর এগোয়নি। বলার মতো স্কোর বলতে হৃদয়ের ৩৯ রানই। বাংলাদেশের ইনিংস শেষ হয়েছে ২২৭ রানে। শেষ ১০ ওভারে বোলারদের ঘুরে দাঁড়ানোও জাগাতে পারেনি বাংলাদেশ ব্যাটারদের। ইংল্যান্ডের বিধ্বংসী ব্যাটিংয়ে একটা সময় ৪০০ রানের স্কোর যথেষ্ট সম্ভব মনে হচ্ছিল। সেটা হতে দেননি শরীফুল ইসলাম-শেখ মেহেদী হাসানরা। শেষ ১০ ওভারে তাঁরা দিয়েছেন মাত্র ৬৬ রান। তাতে ইংল্যান্ডের ইনিংস থামে ৩৬৪ রানে। ইংলিশদের পাহাড়সম স্কোরের বড় অবদান ডেভিড মালানের ১৪০, জো রুটের ৮২ ও জনি বেয়ারস্টোর ৫২ রানের তিনটি ইনিংস। যে অপূর্ণতা ছিল বাংলাদেশের ইনিংসে। বাংলাদেশের ইংলিশ-পরীক্ষা তাই শেষ হলো বড় হারে।