NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

‘আমরা তো আগেও চুমু খেয়েছি’, চুমুর দৃশ্য প্রসঙ্গে জয়া


খবর   প্রকাশিত:  ০৭ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৫:২৪ এএম

‘আমরা তো আগেও চুমু খেয়েছি’, চুমুর দৃশ্য প্রসঙ্গে জয়া

জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারপ্রাপ্ত অভিনেত্রী জয়া আহসানের আসন্ন চলচ্চিত্র কলকাতার ‘দশম অবতার’। এটি নির্মাণ করেছেন সৃজিত মুখার্জি। আগামী ১৯ অক্টোবর মুক্তি পাবে সিনেমাটি। সিনেমার ট্রেলার মুক্তির পর ব্যাপক সাড়া পেয়েছে।

 
সবচেয়ে বেশি কথা হয়েছে ট্রেলারে জয়া আহসান ও অনির্বাণ ভট্টাচার্যের চুম্বনের দৃশ্য নিয়ে। পশ্চিমবঙ্গের একটি গণমাধ্যমের সঙ্গে এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে কথা বলেছেন জয়া ও অনির্বাণ। এ আলাপচারিতায় চুমুর বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন এই তারকা জুটি।

 

চুমুর দৃশ্য নিয়ে প্রশ্ন করতেই জয়া বলেন, ‘এটা আমাদের জন্য নতুন কিছু নয়।

 
আমরা তো আগেও চুমু খেয়েছি। ইনফ্যাক্ট আমার আর ওর প্রথম দৃশ্যই ছিল চুমুর।’ এ সময় পাশ থেকে অনির্বাণ বলেন, ‘ঈগলের চোখ’ সিনেমায় প্রথম শটই ছিল চুমু খাওয়ার।

 

জয়া বলেন, আমি বসে আছি (ঈগলের চোখ-এর শুটিংয়ে)।

 
হঠাৎ একটা নতুন ছেলে (সেটা ছিল অনির্বাণের প্রথম সিনেমা) এসে চুমু খেয়ে গেল।

 

বাংলাদেশি অভিনেত্রীর সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা জানিয়ে অনির্বাণ বলেন, ‘ঈগলের চোখ’-এ আমাদের দৃশ্য বেশি ছিল না।  

‘ঈগলের চোখ’ ছাড়াও জয়া আহসান ও অনির্বাণকে এর আগে ‘এক যে ছিল রাজা’ সিনেমায় দেখা গেছে। যদিও সেটা মাত্র একটি দৃশ্যে। এরপর ‘পাঁচফোড়ন’-এ দেখা গেছে তাদের।

 
 

 

এদিকে ‘দশম অবতার’ সিনেমা জয়া আহসান ও অনির্বাণ ভট্টাচার্য ছাড়াও আরো অভিনয় করেছেন প্রসেনজিৎ, রূপম ইসলাম, অনুপম রায়, যিশু সেনগুপ্ত, ইন্দ্রদীপ দাশগুপ্ত।