NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
৫০ কোটির প্রকল্প ২৫ কোটিতেই সম্পন্ন, প্রধান উপদেষ্টার প্রশংসা আলজেরিয়ার সঙ্গে দ্রুত পারস্পরিক ভিসা অব্যাহতি চুক্তি করা হবে - স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা মহান মে দিবস আজ আমি পোপ হতে চাই, এটাই এক নম্বর পছন্দ: ট্রাম্প ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা, ১০ ফ্লাইট বাতিল করলো পিআইএ তিন নায়কের প্রতিদ্বন্দ্বিতা, জমজমাট ঢালিউড চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা
Logo
logo

পাসপোর্ট-টিকিট ছাড়াই বিমানে শিশু: ১০ কর্মকর্তা প্রত্যাহার


খবর   প্রকাশিত:  ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৯:০১ পিএম

পাসপোর্ট-টিকিট ছাড়াই বিমানে শিশু: ১০ কর্মকর্তা প্রত্যাহার

ঢাকা: হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোর্ডিং পাস ছাড়া বিমানে শিশু ওঠার ঘটনায় ১০ জনকে বিমানবন্দরের দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তারা বিমাবনন্দর ইমিগ্রেশন পুলিশ, এভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক), কুয়েত এয়ারওয়েজ ও গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলিং (বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স) প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা।

বুধবার (১৩ সেপ্টেম্বর)  বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) চেয়ারম্যান এয়ার ভাইস মার্শাল এম মফিদুর রহমান সাংবাদিকদের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

বেবিচক চেয়ারম্যান জানান, এ ঘটনায় যাদের গাফিলতি ছিল গতকালই প্রত্যেককে সাসপেন্ড (প্রত্যাহার) করার নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল। তাদের মধ্যে ১০ জনকে চিহ্নিত করে প্রত্যাহার করা হয়েছে। তারা ইমিগ্রেশন পুলিশ, এভসেক, কুয়েত এয়ারওয়েজ এবং গ্রাউন্ড হ্যান্ডেলার।

তিনি বলেন, এ ঘটনায় ৫ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি করা হয়েছে। কমিটি তাদের প্রতিবেদনে পুরো ঘটনাটি বিস্তারিতভাবে তুলে ধরবে।

এর আগে সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) মধ্যরাতে কুয়েত এয়ারওয়েজের ফ্লাইটে আনুমানিক ৮-১০ বছরের একটি ছেলে শিশু ইমিগ্রেশন, পাসপোর্ট ও বোর্ডিং পাস না নিয়েই প্লেনে উঠে যায়। এই ঘটনায় বিমানবন্দরে তোলপাড় সৃষ্টি হয়। প্রশ্ন উঠে বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে। ৮-১০ বছরের ছেলে শিশুটিকে সর্বশেষ বিমানবন্দর থানা পুলিশের হেফাজতে দিয়েছে এভসেক। বর্তমানে সে থানায় অবস্থান করছে।

এভসেকের পরিচালক উইং কমান্ডার মিরান বলেন, শিশুটির বাবা-মার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। তারা গোপালগঞ্জে থাকেন। তারা ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়েছেন।

বিমানবন্দরে কর্মরত প্রত্যেক কর্মী ডিউটি পাস ব্যবহার করে চলাফেরা করেন। বাকি যারা যাত্রী তারা পাসপোর্ট ও বোর্ডিং পাস দিয়ে চলাফেরা করেন। এ ছাড়া বিমানবন্দরে ঢুকে ইমিগ্রেশনসহ প্রায় ৮-১০ টি ধাপ পেরিয়ে বিমানে চড়তে হয়। কোনো ধাপেও শিশুটিকে না আটকানোর বিষয়টি নিরাপত্তাহীনতা বলে মন্তব্য করেছেন অনেক যাত্রী।

এ বিষয়ে মোবাইল ফোনকল ও এসএমএসে চেষ্টা করেও বিমানবন্দরের মুখপাত্রের বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ ছাড়া শিশুটি কোথা থেকে এসেছে, বিমানবন্দরে কীভাবে প্রবেশ করেছে, সে বিষয়ে প্রাথমিকভাবে কিছু জানা যায়নি।