NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোর উদ্যোগ ত্বরান্বিত করার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মেধাসম্পদ সংরক্ষণ ও সুরক্ষায় নিরলস কাজ করছে সরকার - আদিলুর রহমান জিম্বাবুয়েকে ইনিংস ব্যবধানে হারিয়ে প্রতিশোধ বাংলাদেশের ট্রাম্পের ১০০ দিন ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতিতে বদলে যাচ্ছে বিশ্বব্যবস্থা ট্রাম্পের হুমকিতে কখনোই নতি স্বীকার করবে না কানাডা সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক
Logo
logo

মেসির হৃদয় ভাঙার গল্প শোনালেন আগুয়েরো!


খবর   প্রকাশিত:  ০৪ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৭:১১ এএম

মেসির হৃদয় ভাঙার গল্প শোনালেন আগুয়েরো!

লিওনেল মেসি আর বার্সেলোনা। একে অন্যের পরিপূরক হয়েই কাটিয়েছেন সতের বছর। মেসি বারবারই বলেছিলেন, শৈশবের এই ক্লাব থেকেই বিদায় নিতে চান তিনি। কিন্তু, সব হিসেব পালটে যায় ২০২১ সালে। চোখের জলে স্প্যানিশ ক্লাব ছেড়ে পাড়ি জমাতে হয়েছে ফ্রান্সের ক্লাব পিএসজিতে। 

অথচ এমন বিদায়ের আগেও মেসি চেয়েছেন বার্সেলোনায় চুক্তি করতে। সেজন্যে পর্যাপ্ত প্রস্তুতিও ছিল তার। মেসির সেই হৃদয় ভাঙার গল্পটাই শুনিয়েছেন তার বন্ধু সার্জিও আগুয়েরো। জানিয়েছেন, হোটেলে নিজের রুমে বার্সেলোনার জার্সিও রেখে দিয়েছিলেন মেসি। অপেক্ষা ছিল কেবল নতুন চুক্তির ঘোষণার। তবে বার্সা থেকে তেমন ডাকই পাননি লা পুলগা। 

ভিডিও স্ট্রিমিং সাইট টুইচে নিয়মিত অংশ নেন আগুয়েরো। সেখানেই জানিয়েছেন ২০২১ কোপা আমেরিকার সময়ের কথা, ‘কোপা আমেরিকা চলাকালে, আমাদের ঘরে (মেসি এবং আগুয়েরো একইসঙ্গে থাকতেন) একটা বার্সেলোনার জার্সি ছিল। তিন-চারদিন পরপরই সে বলতো, “আমার মনে হয় ওরা (বার্সেলোনা) চুক্তির মেয়াদ বাড়াবে। আনুষ্ঠানিক ঘোষণার জন্য, তোমার আমাকে এটার  (বার্সেলোনার জার্সি) সাথে একটা ছবি তুলে দিতে হবে।” আর প্রতিবারই যখন আমরা তৈরি হতাম তারা (বার্সেলোনা) বলতো, এখনই না।’ 

সেবার ব্রাজিল থেকে কোপা আমেরিকা জয় করেই নিজ দেশে ফিরেছিলেন মেসি। আর্জেন্টিনার জার্সিতে তার প্রথম শিরোপা ছিল সেটি। একইসঙ্গে আলবিসেলেস্তেদের দীর্ঘ ২৮ বছরের ট্রফিখরাও কেটেছিল সেবারের কোপা আমেরিকার সূত্র ধরে। 

 

কিন্তু, শেষ পর্যন্ত বছরটা আর ভালো যায়নি মেসির জন্য। বার্সেলোনার আর্থিক অবস্থার অজুহাত দেখিয়ে চুক্তি থেকে সরে আসে কাতালুনিয়ার ক্লাবটি। যদিও গুঞ্জন আছে, ক্লাবের প্রেসিডেন্ট হুয়ান লাপোর্তা এবং খেলোয়াড় জেরার্ড পিকের অনিচ্ছায় ক্লাব ছাড়তে বাধ্য হয়েছিলেন মেসি। 

মেসির ক্লাব ত্যাগের পর বার্সেলোনা প্রেসিডেন্ট জানিয়েছিলেন, লিওনেল মেসিকে এবার রাখা হলে ক্লাব অন্তত ৫০ বছরের ঝুঁকিতে পড়ে যেত।

এরপর থেকেই অবশ্য সম্পর্ক স্বাভাবিক হয়নি মেসি এবং লাপোর্তার। এমনকি চলতি মৌসুমে মেসির বার্সায় ফেরার প্রবল সম্ভাবনা থাকলেও শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। মেসি যোগ দিয়েছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে।