NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
আফ্রিকায় জিম্মি করে মুক্তিপণ, মানবপাচার চক্রের মূল হোতা আটক পোপ ফ্রান্সিসকে শ্রদ্ধা জানাতে সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকায় প্রধান উপদেষ্টা পোপ ফ্রান্সিসের শেষকৃত্য আজ, ড. ইউনূসসহ ভ্যাটিকানে বিশ্বনেতারা কিয়েভে হামলা, পুতিনকে ‘থামতে’ বললেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা ভারতের ‘সাজানো নাটক’, দাবি পাকিস্তানের কাশ্মীর হামলায় সরব হলেন সোনাক্ষী সিনহা ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
Logo
logo

কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার ট্যাংকারে হামলা


খবর   প্রকাশিত:  ১৭ অক্টোবর, ২০২৪, ০৬:২৭ এএম

কৃষ্ণ সাগরে রাশিয়ার ট্যাংকারে হামলা

কৃষ্ণসাগরের রাশিয়ার পতাকাবাহী একটি ট্যাংকারে হামলা চালিয়েছে ইউক্রেন। রুশ সামুদ্রিক কর্মকর্তাদের বরাতে এমন তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা টাস নিউজ।

টাস জানিয়েছে, শনিবার (৫ আগস্ট) কার্চ প্রণালির কাছে চালানো ওই হামলায় নৌযানটির ইঞ্জিনরুম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে এটির ১১ ক্রুর কেউই আহত হননি।

রাশিয়ার কয়েকজন সামরিক ব্লগার জানিয়েছেন, হামলার শিকার নৌযানটি রাশিয়ার সিগ তেলবাহী ট্যাংকার। আর এতে হামলা চালানো হয়েছে নৌ-ড্রোন ব্যবহার করে। হামলার স্থল বিখ্যাত কার্চ সেতুর খুব কাছাকাছি।

তারা আরও জানিয়েছে, উপকূলের কাছাকাছি গ্রামের বাসিন্দারা বিস্ফোরণের বিকট শব্দ শুনতে পেয়েছিলেন।

 

ইউক্রেন অবশ্য হামলার ব্যাপারে এখন পর্যন্ত সরাসরি কিছু বলেনি এবং এটি স্বীকারও করেনি।

নৌ-ড্রোন হলো ছোট আকৃতির পানির ড্রোন। এটি  পানির ওপর ও নিচ উভয়ভাবেই চলতে পারে। এ ড্রোনে বিস্ফোরক বোঝাই করে লক্ষ্যবস্তুর কাছে পাঠানো হয়।

এক রুশ সামুদ্রিক কর্মকর্তার বরাতে টাস আরও জানিয়েছে, হামলাস্থলে ইতোমধ্যে দুটি ছোট নৌকা পৌঁছেছে। তিনি বলেছেন, ‘ইঞ্জিন রুম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, খুব বেশি না তবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’

কৃষ্ণ সাগর ও আজভ সাগরের মাঝ বরাবর বয়ে গেছে কার্চ প্রণালি। এটি ক্রিমিয়া উপদ্বীপকেও আলাদা করেছে। ২০১৪ সালে জোর করে ইউক্রেনের কাছ থেকে ক্রিমিয়াকে অধিগ্রহণ করে নেয় রাশিয়া। এরপর এ প্রণালীর ওপর তৈরি করে বিশাল সেতু।

এদিকে এর আগে শুক্রবার কৃষ্ণসাগরে নৌ-ড্রোন ব্যবহার করে রাশিয়ার একটি যুদ্ধজাহাজে হামলা চালায় ইউক্রেন। ওই হামলায় জাহাজটি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এরপরের দিন আবার তেলবাহী ট্যাংকারে হামলার ঘটনা ঘটল।