NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Logo
logo

দেশের উন্নয়নে ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সম্পৃক্ত করার আহ্বান


খবর   প্রকাশিত:  ২১ নভেম্বর, ২০২৩, ১২:২৫ এএম

দেশের উন্নয়নে ব্রিটিশ-বাংলাদেশিদের সম্পৃক্ত করার আহ্বান

ঢাকা: বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রযাত্রায় ব্রিটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটিকে সম্পৃক্ত করার প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লন্ডনে গতকাল বৃহষ্পতিবার ব্যতিক্রমী এক সংলাপ অনুষ্ঠিত হয়। রেডব্রিজ সেন্ট্রাল লাইব্রেরিতে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর অর্থনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান। 

ইলফোর্ড টাউন কাউন্সিলর ও রেডব্রিজ লেবার গ্ৰুপের চেয়ার সায়মা আহমেদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এই আয়োজনে স্বাগত বক্তব্য রাখেন সেন্টার ফর বাংলাদেশ স্টাডিজের পরিচালক ব্যারিস্টার প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া। যুক্তরাজ্যে বেড়ে ওঠা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্রজন্মের তরুণদের প্রশ্ন এবং বাংলাদেশ ভাবনা দিয়ে শুরু হওয়া এই সংলাপে আরো অংশ নেন বিভিন্ন সেক্টরে অসামান্য অবদান রাখা পেশাজীবী ও কমিউনিটি ব্যক্তিবর্গ।

 

 

প্রধানমন্ত্রীর অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ড. মশিউর রহমান তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘ডায়াস্পোরা কমিউনিটি বা প্রবাসী বাংলাদেশীদের সাথে সরকারের নীতিনির্ধারকদের এ ধরনের সংলাপ বা চিন্তার আদান-প্রদান অত্যন্ত জরুরি।’ 

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রবাস-বান্ধব নীতিসহ বাংলাদেশের সামগ্রিক অগ্রযাত্রার চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘ঐতিহাসিকভাবে বৃটিশ-বাংলাদেশি কমিউনিটি আমাদের সব ধরনের সংকটে ধনাত্মক অবদান রেখে এসেছে।’ প্রবাসীদের যৌক্তিক দাবি-দাওয়া পূরণসহ তাদের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাতে পারলে বাংলাদেশের উন্নয়ন বেগবান হবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। 

অন্যদিকে বিনিয়োগ, শিক্ষা-গবেষণা এবং সাংষ্কৃতিক আদানপ্রদানের মধ্য দিয়ে তরুণ প্রজন্মের বৃটিশ-বাংলাদেশিদের শেকড়ের সঙ্গে সমৃক্ত করবার অনুকূল পরিবেশ সরকারকেই সৃষ্টি করতে হবে বলে অভিমত ব্যক্ত করেন অংশগ্রহণকারীরা।