NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ ১৪ বছরের সূর্যবংশীর দানবীয় সেঞ্চুরিতে দুর্দান্ত জয় রাজস্থানের নির্বিঘ্নে ধর্ম পালনে ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ বড় ভূমিকা রাখবে - প্রধান উপদেষ্টা ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের হাসিনাকে ‌‘চুপ’ রাখতে বলেন ড. ইউনূস, মোদী জানান পারবেন না নারী বিবেচনায় জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
Logo
logo

জাতীয় সাহিত্য অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার দাবি


খবর   প্রকাশিত:  ০২ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০২:৩৮ এএম

জাতীয় সাহিত্য অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার দাবি

বাংলা সাহিত্যের উন্নয়ন,অগ্রগতি ও লেখকদের কল্যাণে ১৫ দফা দাবিসহ জাতীয় সাহিত্য অধিদপ্তর প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছে জাতীয় সাহিত্য অধিদপ্তর বাস্তবায়ন পরিষদ নামে একটি সংগঠন।

আজ (শুক্রবার) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতারা এ দাবি জানান।

সংগঠনের প্রধান সমন্বয়ক কাজী ছাব্বির বলেন, বর্তমান প্রেক্ষাপটে একটি পূর্ণাঙ্গ সাহিত্য মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠা সরকারের জন্য ব্যয়বহুল মনে হলেও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সাথে সাহিত্যকে যুক্ত করে ‘সাহিত্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়’ নামকরণের মাধ্যমে তা পরিচালনা করা সম্ভব। ইতোমধ্যে এই বিষয়ে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদ সচিব বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।

সংগঠনের সিনিয়র সমন্বয়ক রওশন আরা রুশোর সভাপতিত্বে ও মুখপাত্র নীলা মল্লিকের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন- সংগঠনের উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল হোসাইন মাহমুদুল হাসান নিজামী, নাসিমা বানু করিম, ইভা আলমাস, প্রফেসর ডক্টর সন্দীপক মল্লিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা শুক্কুর চৌধুরী, শেখ ইকবাল হাসান স্বপন, ক্রীড়াবিদ রেহেনা পারভীন প্রমুখ।

সংবাদ সম্মেলনে ১৫টি দাবিও তুলে ধরা হয়। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- সাহিত্যে সম্পৃক্তদের রাষ্ট্রীয়ভাবে পৃষ্ঠপোষকতা প্রদান করা,  সম্পৃক্ত সৃজনশীল ব্যক্তিদের তালিকা প্রণয়নের মাধ্যমে সাহিত্যচর্চার লক্ষ্যে পরিবেশবান্ধব একটি সাহিত্যপল্লী প্রতিষ্ঠার পাশাপাশি অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়া সৃজনশীল সাহিত্যসেবীদের সাম্মানিক প্রদান ও সাহিত্যকর্ম সংরক্ষণের পদক্ষেপ গ্রহণ করা, শুদ্ধ উচ্চারণ এবং বাংলা বানান ও বর্ণমালা সহজীকরণে ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহসহ সকল ভাষাবিজ্ঞানীদের সুপারিশমালা বাস্তবায়ন করা এবং রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় আবৃত্তি প্রশিক্ষণ কর্মশালা ও সাহিত্য গবেষণা কেন্দ্র প্রতিষ্ঠা করা এবং মানসিক পরিশুদ্ধির জন্য প্রতিটি সরকারি-বেসরকারি অফিসে ছোট পরিসরে পাঠাগারের ব্যবস্থা করা, দেশের প্রতিটি শহরে বহুতল ভবন, মার্কেট নির্মাণের নকশা অনুমোদনকালে বাধ্যতামূলকভাবে গণপাঠাগার/ গণগ্রন্থাগারের জন্য নির্দিষ্টসংখ্যক ঘরের ব্যবস্থা করা, উদীয়মান লেখকদের সাহিত্যচর্চার সুযোগ সৃষ্টির লক্ষ্যে নিয়মিত ‘লিট্ল ম্যাগাজিন’ প্রকাশের জন্য আর্থিক অনুদান প্রদানের মাধ্যমে উৎসাহিত করা।