NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ১৪, ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস ট্রাম্পের সঙ্গে সৌদি প্রিন্সের বৈঠক শেষ জীবিত মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিলো হামাস সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
Logo
logo

অর্থ ঋণ নিই, কারো কাছে হাত পাতি না : প্রধানমন্ত্রী


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০১:২০ পিএম

অর্থ ঋণ নিই, কারো কাছে হাত পাতি না : প্রধানমন্ত্রী

ঢাকা: কিছুদিন আগে কাঁচা মরিচের দাম অস্বাভাবিক হারে বেড়ে যায়। এর আগে পেঁয়াজের দাম বাড়ে। ফলে বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। খাদ্য নিরাপত্তার পর এখন সরকারের লক্ষ্য খাদ্য সংরক্ষণ করা, যাতে কারো কাছে চাইতে না হয় বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

 

আজ (বুধবার) দুপুরে প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের ৪৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, উন্নয়ন সহযোগীদের কাছ থেকে আমরা অর্থ ধার নিই, কারো কাছে হাত পাতি না। কিন্তু তাদের ভাবখানা এমন ছিল যেন আমরা ভিক্ষা নিচ্ছি। পদ্মা সেতু হওয়ার পর এখন আর কেউ এত বেশি শর্ত দিতে সাহস পায় না, দেয় না।

 

শেখ হাসিনা বলেন, পদ্মা সেতু নির্মাণ একটা বিরাট চ্যালেঞ্জ ছিল। আমাদের একটা বদনাম দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। আমি সেটাকে চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিয়েছিলাম। আমি ঘোষণা দিয়েছিলাম নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণ করব।

আজ আমরা সেটা করতে সক্ষম হয়েছি।

 

এক দিনে ১০০ সেতু এবং এক দিনে ১০০ সড়ক উদ্বোধনকে বিশ্বে বিরল উদাহরণ আখ্যায়িত করে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা দেশের সব ভূমিহীন-গৃহহীনকে বাড়ি নির্মাণ করে দিচ্ছি। আমরা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদ ও মাদক নির্মূলে জিরো টলারেন্স নীতিতে কাজ করে যাচ্ছি।

সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, যখনই যেই দেশে আমাদের দেশের শান্তিরক্ষীরা কাজ করেছে, সেই দেশের রাষ্ট্রপ্রধান বা সরকারপ্রধান যখন আমাদের বাহিনীর প্রশংসা করে তখন সত্যিই আমার গর্বে বুক ভরে যায়। এই যে আমরা সম্মান পাচ্ছি, সেটিকে ধারণ করে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।