NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ ১৪ বছরের সূর্যবংশীর দানবীয় সেঞ্চুরিতে দুর্দান্ত জয় রাজস্থানের নির্বিঘ্নে ধর্ম পালনে ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ বড় ভূমিকা রাখবে - প্রধান উপদেষ্টা ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের হাসিনাকে ‌‘চুপ’ রাখতে বলেন ড. ইউনূস, মোদী জানান পারবেন না নারী বিবেচনায় জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
Logo
logo

মাহিয়া মাহির ফেসবুক পোস্ট ঘিরে রহস্য


খবর   প্রকাশিত:  ০৮ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৭:৪৭ পিএম

মাহিয়া মাহির ফেসবুক পোস্ট ঘিরে রহস্য

ঢাকাই সিনেমার জনপ্রিয় নায়িকা মাহিয়া মাহি। বর্তমানে মাতৃত্বকালীন অবসরে রয়েছেন। ছেলেকে নিয়েই তার সকল ব্যস্ততা। মাঝেমধ্যে যার ঝলক উঠে আসে সামাজিকমাধ্যমের পাতায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশ সরব মাহি। নিজের দৈনন্দিন জীবনের ভালোলাগা মন্দলাগা শেয়ার করেন অনুরাগীদের সঙ্গে। আজ সোমবার (১৯ জুন) ভোর ৪টা ১৬ মিনিটে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট করেন নায়িকা। যেটি ঘিরে উঁকি দিচ্ছে রহস্য।  

ওই পোস্টে কালো ব্যাকগ্রাউন্ডে সাদা অক্ষরে মাহি লিখেছেন, ‘মানুষের সাথে যুদ্ধ করা সম্ভব, জ্বীনের সাথে না।’ হঠাৎ অভিনেত্রীর এমন মন্তব্য কাকে উদ্দেশ্য করে লেখা তাও বোঝার কোনো উপায় নেই ভক্তদের।

ভোরে এই লেখা পোস্ট করার কিছুক্ষণ পরই কমেন্ট বক্স বন্ধ করে দিয়েছেন মাহি। রহস্যময় এই পোস্টে কোন জীবনযুদ্ধের ইঙ্গিত দিলেন অভিনেত্রী প্রশ্ন অনুরাগীদের।

রহস্যময় এই পোস্টের মাত্র ১০ ঘণ্টা আগে কুয়াকাটা যাবার কথা জানান তিনি। তারও ৪ ঘণ্টা আগে মাহি ভক্তদের জানান দেন, আর মাত্র ২ মাস পরেই জিম করে নিজেকে ফিট করে মিডিয়ায় ফিরবেন তিনি। তেমন ইঙ্গিতই ছিল তার পোস্টে।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর গাজীপুরের ব্যবসায়ী ও আওয়ামী লীগ নেতা রকিব সরকারের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন মাহিয়া মাহি। এরপর ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে ফেসবুকে এক পোস্টের মাধ্যমে সবাইকে মা হতে যাওয়ার সুসংবাদ দেন তিনি। গত ২৮ মার্চ রাতে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ছেলে সন্তানের জন্ম দেন অভিনেত্রী। নাম রাখেন মো. মোসাইব আরোশ সামসুদ্দিন ফারিশ সরকার।