NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ ১৪ বছরের সূর্যবংশীর দানবীয় সেঞ্চুরিতে দুর্দান্ত জয় রাজস্থানের নির্বিঘ্নে ধর্ম পালনে ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ বড় ভূমিকা রাখবে - প্রধান উপদেষ্টা ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের হাসিনাকে ‌‘চুপ’ রাখতে বলেন ড. ইউনূস, মোদী জানান পারবেন না নারী বিবেচনায় জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
Logo
logo

সিনেটেও পাস যুক্তরাষ্ট্রের ঋণসীমা বিল


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৫, ১২:১৪ এএম

সিনেটেও পাস যুক্তরাষ্ট্রের ঋণসীমা বিল

সংসদের নিম্নকক্ষ কংগ্রেসের পর উচ্চকক্ষ সিনেটেও পাস হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের ঋণসীমা বিল। এর মাধ্যমে ঋণ খেলাপি হওয়া এড়াতে সক্ষম হলো যুক্তরাষ্ট্রের সরকার।

যুক্তরাষ্ট্রের সরকার ব্যয় মেটানোর জন্য কত পরিমাণ ঋণ নিতে পারবে সেটি নির্দিষ্ট করা আছে। কিন্তু বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন সরকার এই সীমার কাছে পৌঁছে গেছে। ফলে হয় তাদের এ ঋণসীমা বৃদ্ধি করতে হতো, নয়ত নির্দিষ্ট সীমাটি স্থগিত করতে হতো। নতুন বিলে ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি পর্যন্ত এই সীমা স্থগিত করা হয়েছে।

কংগ্রেস এবং সিনেটে বিলটি পাস হওয়ায় এখন এটি যাবে প্রেসিডেন্ট বাইডেনের কাছে। তার স্বাক্ষরের মাধ্যমে বিলটি আইনে পরিণত হবে।

স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (১ জুন) হওয়া ভোটাভুটিতে সিনেটের ১০০ সদস্যের মধ্যে ৬৩ এই বিলের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। আর ৩৬ জন বিপক্ষে ভোট দিয়েছেন।

২০২৫ সাল পর্যন্ত ঋণসীমা স্থগিত করার কারণে দেশটিতে নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে এ নিয়ে আর কোনো সমস্যা হবে না।

এদিকে ঋণসীমা বাড়ানো বা স্থগিত নিয়ে গত সপ্তাহে হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জানেত ইয়েলেন। তিনি বলেছিলেন, যদি ৫ জুনের মধ্যে এ নিয়ে একটি সমাধানে না পৌঁছানো যায় তাহলে সরকার খেলাপি হয়ে যাবে। সরকারি কর্মচারীদের বেতন, ভাতা, পেনসনসহ কোনো কিছু দেওয়ার মতো অর্থ আর তাদের কাছে থাকবে না।

বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে রিপাবলিকানদের দখলে। অপরদিকে প্রেসিডেন্ট বাইডেন হলেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির। ফলে রিপাবলিকানরা বাইডেনের চাহিদা অনুযায়ী ঋণসীমা বৃদ্ধির অনুমোদন দিতে চায়নি। আর এ কারণে রিপাবলিকানদের সঙ্গে তাকে সমঝোতা করতে হয়েছে।

আর এ সমঝোতায় সরকারের ব্যয়ে কিছু কাটছাট করতে বাধ্য করেছেন রিপাবলিকানরা।